Archive for 2014
আপনার ওয়েব সাইটে কুরআনের বাংলা আয়াত দেখান।
এটা কি?
এই স্ক্রিপট টি আপনার সাইটে প্রতি ভিজিটে প্রত্যেক ভিজিটর কে র্যান্ডম ভাবে একটি করে কুরআনের বাংলা আয়াত প্রদর্শন করবে। প্রতি ভিজিটে অথবা পেজ রিলোডে এটি আটোমেটিক ভিন্ন ভিন্ন আয়াত প্রদর্শন করবে।
কিভাবে যুক্ত করবেন?
খুব সহজ… আপনার সাইটের যেখানে আপনি একটি করে কুরআনের আয়াত দেখাতে চান সেখানে নিচের ১ লাইনের কোড টুকু কপি করে পেষ্ট করে দিন। এটি html কোড অথবা javascript হিসেবে যোগ করুন। এখানে বেসিক কোড টুকু দেওয়া আছে।এই প্লাগিন টিতে আমাদের সাইটের কোনো এড বা অন্য কিছু নাই। ফলে আপনার সাইটের ভিজিটর রা বুঝতেই পারবেনা যে আপনি অন্য কোনো সাইটের রিসোর্স ব্যাবহার করছেন।
এছাড়া css দিয়ে একে আরো সুন্দর করে তুলতে পারেন। এটি ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার, html সাইট সহ সব ধরনের সাইটে ব্যাবহার করা যাবে।
আপনার ওয়েব সাইটের জন্য চমৎকার একটি মেনু। CSS3 টিউটোরিয়াল।
আসসালামু‘আলাইকুম কেমন আছেন সবাই? আজ আমি আপনাদের কে দেখাবো কিভাবে css3 দিয়ে চমতকার একটি মেনু তৈরি করা যায়। তবে চলুন শুরু করি।
নিচের কোড টুকু কপি করে .html এক্সটেনসন দিয়ে টেক্সট ফাইলে সেভ করুন।
মেনু টি দেখতে এরোকম হবে
আমি আলাদা কোনো ষ্টাইলসিট ফাইল ব্যাবহার করছিনা। একটা ফাইলের মধ্যেই css ও html কোড লিখছি।
Live Demo
এখানে CSS3 এর
এই মেনুটি ব্যাবহার করা হয়েছে alquranbd.com সাইটিতে
আল্লাহ হাফেজ। আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।
সময় থাকলে আমাদের অনলাইন প্রোজেক্ট টিতে একবার ঘুড়ে আসবেন আশাকরি ভালো লাগবে।
www.alquranbd.com
নিচের কোড টুকু কপি করে .html এক্সটেনসন দিয়ে টেক্সট ফাইলে সেভ করুন।
মেনু টি দেখতে এরোকম হবে
আমি আলাদা কোনো ষ্টাইলসিট ফাইল ব্যাবহার করছিনা। একটা ফাইলের মধ্যেই css ও html কোড লিখছি।
লাইভ ডেমো দেখুন এখানে। সাইডবার টি তে এই মেনু ব্যাবহার করা হয়েছে।Simple CSS3 Menu
Live Demo
এখানে CSS3 এর
-webkit-transition:all 0.2s linear; -moz-transition:all 0.2s linear; -o-transition:all 0.2s linear; transition:all 0.2s linear;কোড ব্যাবহার করা হয়েছে। এটি একটি অনেক কাজের জিনিস এটি JQuery ছাড়াই ট্রান্সলেশন ইফেক্ট দেয়।
এই মেনুটি ব্যাবহার করা হয়েছে alquranbd.com সাইটিতে
আল্লাহ হাফেজ। আবার দেখা হবে ইনশাআল্লাহ।
সময় থাকলে আমাদের অনলাইন প্রোজেক্ট টিতে একবার ঘুড়ে আসবেন আশাকরি ভালো লাগবে।
www.alquranbd.com
Posted by Niamul Hasan
বিষয় ভিত্তিক কুরআন। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বিভক্ত কুরআনের আয়াত
তারাবির নামাজ কত রাকাত? (বিভ্রান্তির জবাব)
বিষয় টা নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম না। যাই হোক আমার ছোট্ট মস্তিষ্কের
অসুম্পুন্ন জ্ঞানে আলোচনা করতেই হলো, স্বঘোষিত একদল আহলে হাদিসের
অনুসারীদের লাফালাফি করার কারনে এই লেখা টি লিখতে বসলাম।
প্রথমে সেই দলিল টি দেখে নিই যে টিকে তারা ৮ রাকাত তারাবি নামাজের দিলিল হিসেবে উত্থহাপন করেঃ
হযরত আবু সালমা বিন আব্দুর রহমান থেকে বর্নিত তিনি আয়েশা (রাঃ) কাছে জানতে চান, নবীজী (সাঃ) এর নামাজ কেমন হতো রমাজান মাসে? তিনি (আয়েশা রাঃ) বলেন, রাসূল (সাঃ) রমজান ও রমজান ছাড়া ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেন না। তিনি চার রাকাত পড়তেন তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন চার রাকাত পড়তেন। তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন তিন রাকাত। তখন আমি বললাম হে আল্লাহর রাসূল আপনি কি বিতর পড়ার পূর্বে শুয়ে (ঘুমিয়ে) যান? তিনি বললেন, (রাসূল সাঃ) “হে আয়েশা নিশ্চই আমার দুচোখ ঘুমাই, আমার কলব ঘুমায় না”। (সহহী বুখারীঃ বিতর অধ্যায়। হাদিস নং ১৩৫)
স্বঘোষিত আহলে হাদিস অনুসারী রা বলেন যে এই হাদিসের ভিতিতে তারাবি নামাজ ৮ রাকাত। বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থে ২০ রাকাত তারাবির পক্ষে প্রচুর দলিল থকলেও তারা এ ব্যাপারে অন্ধ।
এবার আমরা বিচার করে দেখি যে আসল ঘটনা টা কিঃ
হাদিস টির বিশ্লেষনঃ
===============
====
১। হাদিস টা কি আসলে তারাবি নামাজ সম্পর্কে বলছে
--------------- --------------- ----
• এই হাদিস টা যদি তারাবি নামাজ সম্পর্কে হতো তবে এটিকে ইমাম বুখারী (রহঃ) বিতর অধ্যায়ের মধ্য সনযুক্ত করলেন কেনো? তারাবির অধ্যায়ে নয় কেনো? যারা এই হাদিস কে তারাবির দলিল বলে তারা ইমাম বুখারীর (রহঃ) এর চেয়েও বেশি বোঝে।
=============== =====
২। তাহলে হাদিস টি কোন নামাজের কথা বলছে?
--------------- --------------- -----
• কতিপয় আহলে হাদিসের আলেম ছাড়া সবাই একমত যে এই হাদিস টা তাহাজ্জুত নামাজ সম্পর্কে বলছে।
=============== =====
৩। তাহলে হাদিটিতে “রমজান” শব্দ উল্লেখ করা হলো কেনো?
--------------- --------------- -----
• রমজান শব্দ এই জন্য উল্লেখ করা হয়েছে যে, সম্ভবত আয়িশা (রাঃ) কে সম্ভবত জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো যে রাসূল (সাঃ) রমজানে তাহাজ্জুত নামাজ বাড়াতেন কি না। কারন অনেক হাদিস থেকে প্রমনিত যে রাসূল (সাঃ) রমজান মাসে সব এবাদতের পরিমানই বাড়িয়ে দিতেন। তাই আয়িশা (রাঃ) বলেছেন, “রাসূল (সাঃ) রমজান ও রমজান ছাড়া ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেন না।”
----------
• আমি যেহেতু “সম্ভবত” কথাটা বললাম যেহেতু অনেকে ধরে নেবেন যে এই ৩ নং পয়েন্ট টি ভুল। যদি আমার ৩ নং পয়েন্ট টি ভুল মানেন, তবে আপনাকে শুধু রমজান মাসে নয় সারা বছর তারাবির নামাজ আদায় করতে হবে। কারন, উম্মুল মুমিনিন আয়িশা (রাঃ) হাদিস টিতে বলেছেন, “রমজান ও রমজান ছাড়া”।
=============== ====
৩। যদি এটা তারাবির নামাজ হয় তবে, “চার রাকাত, চার রাকাত” করে পড়ার কথা বলা হয়েছে কেনো?
--------------- ---------------
• এই হাদিস কে যারা তারাবির দলিল হিসেবে মানেন, তাদের কে বলবো আপনারা যদি আহলে হাদিসই (হাদিস এর অনুসারী) হন তবে, ২ রাকাত ২ রাকাত করে তারাবি পড়েন কেনো? হাদিস অনুসারে চার রাকাত, চার রাকাত করে পরবেন। কারন হাদিস টিতে বলা হয়েছে, “তিনি চার রাকাত পড়তেন তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন চার রাকাত পড়তেন। তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন তিন রাকাত।”
--------------- ---------------
--------------- --------------- ----
এবার ২০ রাকাত তারাবির নামাজের পর্যালোচনাঃ
--------------- --------------- ---
২০ রাকাত তারাবির নামাজ জামাতে আদায় করার নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছেন, হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)।
এই নিয়ম টি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো “কিয়াস” এর ভিত্তিতে। কিয়াস হলো “একমত বা সহ মত পোষন করা”
কিয়াসের বিভিন্ন স্তর আছে, এই স্তর গুলোর ওপর ভিত্তিকরে কিয়াস এর গ্রহন যোগ্যতা নিধাররন করা হয়, এর আলোচনা ব্যাপক। আমি সংক্ষেপে বলছি,
1. প্রথমত কিয়াস নিধারন করা হয় জামানার ভিত্তিতে, সবচেয়ে শক্তিশালী কিয়াস সাহাবা-কিরামের কিয়াস, তারপর তাবেঈ দের, তারপর তাবে-তাবেঈন দের। এভাবে সময়ের ভিত্তিতে ক্রমান্বয়ে চলতে থাকবে।
2. দ্বিতীয়ত কিয়াস নির্ধারিত হয় সহমতের সংখ্যার ভিত্তিতে। এই হিসাব টি করা হয় সহমতের শতকরা সংখ্যার ভিত্তিতে। শতকরা যতবেশি লোক সহমত হবে, সেই কিয়াস তত বেশি শক্তিশালী হবে।
তাহলে ২০ রাকাত তারাবির কিয়াস টি সবচেয়ে শক্তিশালী কিয়াস। কারণ তা সাহাবী (রাঃ) রা করেছেন। এবং সকল সাহাবী (রাঃ) এই বিষয়ে একমত ছিলেন। এই কিয়াস যারা মানবে না, তারা কিয়াস ই অস্বীকার করে। কারন এর চেয়ে শক্তিশালী কোনো কিয়াস থাকতে পারে না।
৪। স্বঘোষিত আহলে হাদিসের কিছু লোক কিয়াস মানেনা। তাহলে?
• কিয়াস না মানা স্পষ্ট গোমরাহী। কারণ রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “আমার উম্মত কখনো কোনো ভ্রান্ত বিষয়ে একমত হবে না।”
• তারপরও যারা কিয়াস মানে না তারাও ২০ রাকাত তারাবি অস্বীকার করতে পারবে না কারন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “তোমরা আমার ও খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত কে আকরে ধরো” (আবু দাউদ, তিরমিজি)। আর ২০ রাকাত তারাবি হলো আমির ঊল মু’মিনিন হযরত ওমর (রাঃ) সহ সকাল সাহাবী দের সুন্নত।
এতো কিছুর পরও যারা বলবে তারাবি, নামাজ ২০ রাকাত পড়া যাবে না। তারা হযরত ওমর (রাঃ) সহ সকল সাহবীদের চেয়েও বেশি হেদায়েত প্রাপ্ত।
বিঃদ্রঃ এই তথাকথিত আহলে হাদিস দের সৃষ্টি করেছে বৃটিষ শাসক রা। তারা ভারত উপমহাদেশ ছেড়েছে। কিন্তু স্বঘোষিত আহলে হাদিস নামাক এক ভাইরাস ইসলামের মধ্য রেখে গেছে, যাদের মুল কাজ হলো ইসলামের ছোটো ছোটো বিষয় নিয়ে ফেতনা সৃষ্টি করা। এদের বংশধর রা নিজেদের অজান্তেই এই কাজ করে যাচ্ছে। এদের আকিদায় এতো বেশি সমস্যা নাই, তাই এদের এদের এখনো খারেজি বলে ঘোষনা করা যায় না। তাই এরা ইসলামের মধ্য বিষ কাটার মতো বিধে থেকে ফেতনা সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
আমি আলোচনার কোনো ফাক রাখতে চাই না। তাই ২০ রাকাত তারাবির বিষয় টা আরো ক্লিয়ার করিঃ
ইমাম বুখারীর (রহঃ) হাদিস টা দ্বারা তারাবি নির্দেশ করেন নাই। এতো কিছুর পরও যারা বলবে যে উক্ত হাদিস টি তারাবির। তারা ইমাম বুখারী (রহঃ) কে হযরত ওমর ফারুক (রাঃ) এর ওপরে স্থান দিয়েছেন। এদের কাছে ইমাম বুখারীর (রহঃ) ওমর ফারুক (রাঃ) এর চেয়ে বড়। অথচ ইমাম বুখারীর (রহঃ) এর মর্যাদা হযরত ওমরের পায়ের ধুলোর সমান ও নয়।
এদের কাছে প্রশ্নঃ হযরত ওমরের (রাঃ) কি হাদিস কম পড়েছিলো যে তিনি খাম খেয়ালের বসে ২০ রাকাত তারাবি নির্ধারন করলেন?
=============== =====
কথা একটাই যারা ২০ রাকাত তারাবির বিরোধীতা করে তারা, “”তারা হযরত ওমর (রাঃ) এর চেয়েও বেশি হেদায়েত প্রাপ্ত।
-অপঠিত দৈনিকী
প্রথমে সেই দলিল টি দেখে নিই যে টিকে তারা ৮ রাকাত তারাবি নামাজের দিলিল হিসেবে উত্থহাপন করেঃ
হযরত আবু সালমা বিন আব্দুর রহমান থেকে বর্নিত তিনি আয়েশা (রাঃ) কাছে জানতে চান, নবীজী (সাঃ) এর নামাজ কেমন হতো রমাজান মাসে? তিনি (আয়েশা রাঃ) বলেন, রাসূল (সাঃ) রমজান ও রমজান ছাড়া ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেন না। তিনি চার রাকাত পড়তেন তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন চার রাকাত পড়তেন। তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন তিন রাকাত। তখন আমি বললাম হে আল্লাহর রাসূল আপনি কি বিতর পড়ার পূর্বে শুয়ে (ঘুমিয়ে) যান? তিনি বললেন, (রাসূল সাঃ) “হে আয়েশা নিশ্চই আমার দুচোখ ঘুমাই, আমার কলব ঘুমায় না”। (সহহী বুখারীঃ বিতর অধ্যায়। হাদিস নং ১৩৫)
স্বঘোষিত আহলে হাদিস অনুসারী রা বলেন যে এই হাদিসের ভিতিতে তারাবি নামাজ ৮ রাকাত। বিভিন্ন হাদিস গ্রন্থে ২০ রাকাত তারাবির পক্ষে প্রচুর দলিল থকলেও তারা এ ব্যাপারে অন্ধ।
এবার আমরা বিচার করে দেখি যে আসল ঘটনা টা কিঃ
হাদিস টির বিশ্লেষনঃ
===============
১। হাদিস টা কি আসলে তারাবি নামাজ সম্পর্কে বলছে
---------------
• এই হাদিস টা যদি তারাবি নামাজ সম্পর্কে হতো তবে এটিকে ইমাম বুখারী (রহঃ) বিতর অধ্যায়ের মধ্য সনযুক্ত করলেন কেনো? তারাবির অধ্যায়ে নয় কেনো? যারা এই হাদিস কে তারাবির দলিল বলে তারা ইমাম বুখারীর (রহঃ) এর চেয়েও বেশি বোঝে।
===============
২। তাহলে হাদিস টি কোন নামাজের কথা বলছে?
---------------
• কতিপয় আহলে হাদিসের আলেম ছাড়া সবাই একমত যে এই হাদিস টা তাহাজ্জুত নামাজ সম্পর্কে বলছে।
===============
৩। তাহলে হাদিটিতে “রমজান” শব্দ উল্লেখ করা হলো কেনো?
---------------
• রমজান শব্দ এই জন্য উল্লেখ করা হয়েছে যে, সম্ভবত আয়িশা (রাঃ) কে সম্ভবত জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো যে রাসূল (সাঃ) রমজানে তাহাজ্জুত নামাজ বাড়াতেন কি না। কারন অনেক হাদিস থেকে প্রমনিত যে রাসূল (সাঃ) রমজান মাসে সব এবাদতের পরিমানই বাড়িয়ে দিতেন। তাই আয়িশা (রাঃ) বলেছেন, “রাসূল (সাঃ) রমজান ও রমজান ছাড়া ১১ রাকাত থেকে বাড়াতেন না।”
----------
• আমি যেহেতু “সম্ভবত” কথাটা বললাম যেহেতু অনেকে ধরে নেবেন যে এই ৩ নং পয়েন্ট টি ভুল। যদি আমার ৩ নং পয়েন্ট টি ভুল মানেন, তবে আপনাকে শুধু রমজান মাসে নয় সারা বছর তারাবির নামাজ আদায় করতে হবে। কারন, উম্মুল মুমিনিন আয়িশা (রাঃ) হাদিস টিতে বলেছেন, “রমজান ও রমজান ছাড়া”।
===============
৩। যদি এটা তারাবির নামাজ হয় তবে, “চার রাকাত, চার রাকাত” করে পড়ার কথা বলা হয়েছে কেনো?
---------------
• এই হাদিস কে যারা তারাবির দলিল হিসেবে মানেন, তাদের কে বলবো আপনারা যদি আহলে হাদিসই (হাদিস এর অনুসারী) হন তবে, ২ রাকাত ২ রাকাত করে তারাবি পড়েন কেনো? হাদিস অনুসারে চার রাকাত, চার রাকাত করে পরবেন। কারন হাদিস টিতে বলা হয়েছে, “তিনি চার রাকাত পড়তেন তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন চার রাকাত পড়তেন। তুমি এর সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জানতে চেওনা, তারপর পড়তেন তিন রাকাত।”
---------------
---------------
এবার ২০ রাকাত তারাবির নামাজের পর্যালোচনাঃ
---------------
২০ রাকাত তারাবির নামাজ জামাতে আদায় করার নিয়ম প্রতিষ্ঠা করেছেন, হযরত ওমর ফারুক (রাঃ)।
এই নিয়ম টি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো “কিয়াস” এর ভিত্তিতে। কিয়াস হলো “একমত বা সহ মত পোষন করা”
কিয়াসের বিভিন্ন স্তর আছে, এই স্তর গুলোর ওপর ভিত্তিকরে কিয়াস এর গ্রহন যোগ্যতা নিধাররন করা হয়, এর আলোচনা ব্যাপক। আমি সংক্ষেপে বলছি,
1. প্রথমত কিয়াস নিধারন করা হয় জামানার ভিত্তিতে, সবচেয়ে শক্তিশালী কিয়াস সাহাবা-কিরামের কিয়াস, তারপর তাবেঈ দের, তারপর তাবে-তাবেঈন দের। এভাবে সময়ের ভিত্তিতে ক্রমান্বয়ে চলতে থাকবে।
2. দ্বিতীয়ত কিয়াস নির্ধারিত হয় সহমতের সংখ্যার ভিত্তিতে। এই হিসাব টি করা হয় সহমতের শতকরা সংখ্যার ভিত্তিতে। শতকরা যতবেশি লোক সহমত হবে, সেই কিয়াস তত বেশি শক্তিশালী হবে।
তাহলে ২০ রাকাত তারাবির কিয়াস টি সবচেয়ে শক্তিশালী কিয়াস। কারণ তা সাহাবী (রাঃ) রা করেছেন। এবং সকল সাহাবী (রাঃ) এই বিষয়ে একমত ছিলেন। এই কিয়াস যারা মানবে না, তারা কিয়াস ই অস্বীকার করে। কারন এর চেয়ে শক্তিশালী কোনো কিয়াস থাকতে পারে না।
৪। স্বঘোষিত আহলে হাদিসের কিছু লোক কিয়াস মানেনা। তাহলে?
• কিয়াস না মানা স্পষ্ট গোমরাহী। কারণ রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “আমার উম্মত কখনো কোনো ভ্রান্ত বিষয়ে একমত হবে না।”
• তারপরও যারা কিয়াস মানে না তারাও ২০ রাকাত তারাবি অস্বীকার করতে পারবে না কারন, রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “তোমরা আমার ও খুলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত কে আকরে ধরো” (আবু দাউদ, তিরমিজি)। আর ২০ রাকাত তারাবি হলো আমির ঊল মু’মিনিন হযরত ওমর (রাঃ) সহ সকাল সাহাবী দের সুন্নত।
এতো কিছুর পরও যারা বলবে তারাবি, নামাজ ২০ রাকাত পড়া যাবে না। তারা হযরত ওমর (রাঃ) সহ সকল সাহবীদের চেয়েও বেশি হেদায়েত প্রাপ্ত।
বিঃদ্রঃ এই তথাকথিত আহলে হাদিস দের সৃষ্টি করেছে বৃটিষ শাসক রা। তারা ভারত উপমহাদেশ ছেড়েছে। কিন্তু স্বঘোষিত আহলে হাদিস নামাক এক ভাইরাস ইসলামের মধ্য রেখে গেছে, যাদের মুল কাজ হলো ইসলামের ছোটো ছোটো বিষয় নিয়ে ফেতনা সৃষ্টি করা। এদের বংশধর রা নিজেদের অজান্তেই এই কাজ করে যাচ্ছে। এদের আকিদায় এতো বেশি সমস্যা নাই, তাই এদের এদের এখনো খারেজি বলে ঘোষনা করা যায় না। তাই এরা ইসলামের মধ্য বিষ কাটার মতো বিধে থেকে ফেতনা সৃষ্টি করে যাচ্ছে।
আমি আলোচনার কোনো ফাক রাখতে চাই না। তাই ২০ রাকাত তারাবির বিষয় টা আরো ক্লিয়ার করিঃ
ইমাম বুখারীর (রহঃ) হাদিস টা দ্বারা তারাবি নির্দেশ করেন নাই। এতো কিছুর পরও যারা বলবে যে উক্ত হাদিস টি তারাবির। তারা ইমাম বুখারী (রহঃ) কে হযরত ওমর ফারুক (রাঃ) এর ওপরে স্থান দিয়েছেন। এদের কাছে ইমাম বুখারীর (রহঃ) ওমর ফারুক (রাঃ) এর চেয়ে বড়। অথচ ইমাম বুখারীর (রহঃ) এর মর্যাদা হযরত ওমরের পায়ের ধুলোর সমান ও নয়।
এদের কাছে প্রশ্নঃ হযরত ওমরের (রাঃ) কি হাদিস কম পড়েছিলো যে তিনি খাম খেয়ালের বসে ২০ রাকাত তারাবি নির্ধারন করলেন?
===============
কথা একটাই যারা ২০ রাকাত তারাবির বিরোধীতা করে তারা, “”তারা হযরত ওমর (রাঃ) এর চেয়েও বেশি হেদায়েত প্রাপ্ত।
-অপঠিত দৈনিকী
ফিলিস্তিন-ইজরাইল যুদ্ধ বিরতি?!!!!
ফিলিস্তিন-ইজরাই
ল
প্রসঙ্গে জাতিসংঘ ও তথাকথিত পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সংগঠন
গুলো “যুদ্ধ বিরতির” কথা বলছে, আমী হতবাগ তাদের কথায়। এখানে যুদ্ধবিরতির
কথা আসছে কোথায় থেকে? যেখানে যুদ্ধই নাই।
এমন একটা বর্বর নির্মম মুসলিম দমন কে তারা “গনহত্যা” না বলে “যুদ্ধ” বলছে কেনো?
ফিলিস্তিন থেকে যে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে তার উদাহরন যেনো ঢিল মেরে ট্যাংক ধ্বংস করা।
ইজরাইলের মদদ দাতা পশ্চিমা এটাকে যুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করছে এই কারণে, যেনো তাদেরকে এই নির্মম মানবতা বিরোধী বর্বর গনহত্যায় মুসলিম দের সাহায্য করতে না হয়।
নবী-রাসূলদের আগমনে ধন্য ফিলিস্তিনের ভূমিতে আজ মুসলমানরা হয়ে আছে প্রবাসী। ভুখন্ডহীন যাযাবর জাতি ইহুদীরা উড়ে এসে জুড়ে বসে নিজেদের রাজত্য প্রতিষ্ঠা করতে খুব লাফালাফি করতেছে। যেনো মরিবার তরে পিপিলিকার পাখা গজিয়েছে।
আল্লাহ এদের সম্পর্কে বলেন,
“কাফেররা যেন মনে না করে যে আমি যে, অবকাশ দান করি, তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে করে তারা পাপে উন্নতি লাভ করতে পারে। বস্তুতঃ তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক শাস্তি।” (৩:১২৮)
ফিলিস্তিনের বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ী মুসলমানরা নিজেই। কারণ মুসলমানরা জিহাদ বিহীন শান্তি কামনা শুরু করেছে, যা অসম্ভব।
আল্লাহ এই মুসলমান দের সম্পর্কে বলেন,
“তুমি কি সেসব লোককে দেখনি, যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তোমরা নিজেদের হাতকে সংযত রাখ, নামায কায়েম কর এবং যাকাত দিতে থাক? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জেহাদের নির্দেশ দেয়া হল, তৎক্ষণাৎ তাদের মধ্যে একদল লোক মানুষকে ভয় করতে আরম্ভ করল, যেমন করে ভয় করা হয় আল্লাহকে। এমন কি তার চেয়েও অধিক ভয়। আর বলতে লাগল, হায় পালনকর্তা, কেন আমাদের উপর যুদ্ধ ফরজ করলে! আমাদেরকে কেন আরও কিছুকাল অবকাশ দান করলে না। ( হে রসূল) তাদেরকে বলে দিন, পার্থিব ফায়দা সীমিত। আর আখেরাত পরহেযগারদের জন্য উত্তম। আর তোমাদের অধিকার একটি সূতা পরিমান ও খর্ব করা হবে না।”
ভয়ের কিছু নাই দুঃভাগ্য আপনার আর আমার। কারণ আমি আর আপনি শহীদ হয়ে জান্নাতের অধিবাসী হতে পারলাম না, রাসূল (সাঃ) ভবিষ্যত বানী করে গেছেন, “যতদিন না ইহুদীদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা জয় লাভ করবে ততদিন কেয়ামত হবে না”
অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে ইহুদীদের পতন আনিবার্য।
যুদ্ধ বিরিতি হলেই পরিস্থিতি ঠিক হয়ে গেছে বলে মনে করবেন না। ইহুদীরা জন্মগত ভাবেই মুসলমানদের শত্রু।
তাই জাগো হে বীর মুজাহিদ, জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ো, মুসলমানদের বিজয় ত্বরান্বিত করো। সবাই জিহাদের মনোভাব পোষন করুন।
আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “যার শহিদী মৃত্যুর তামান্না নাই, তার মৃত্যু জাহিলিয়াতের মৃত্যু…”
বর্তমানে আমাদের করনীয়, যথাসম্ভব ইজিরাইলি পন্য বর্জন করুন। ইজরাইলি পানিয়তে (ড্রিংক্স) বাজার সয়লাব। যেমন: কোকাকোলা, পেপসি, কোকাকোলা ও পেপসি সিরিজের সব ড্রিংক্স, আর সি, সেভেন আপ ইত্যাদি। রোজার মওসুমে এসব ইজরাইলি পানিয় পরিত্যাগ করুন। কারন এই সময়েই এই পানিয় ব্যাবসা জমজমাট।
এমন একটা বর্বর নির্মম মুসলিম দমন কে তারা “গনহত্যা” না বলে “যুদ্ধ” বলছে কেনো?
ফিলিস্তিন থেকে যে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে তার উদাহরন যেনো ঢিল মেরে ট্যাংক ধ্বংস করা।
ইজরাইলের মদদ দাতা পশ্চিমা এটাকে যুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করছে এই কারণে, যেনো তাদেরকে এই নির্মম মানবতা বিরোধী বর্বর গনহত্যায় মুসলিম দের সাহায্য করতে না হয়।
নবী-রাসূলদের আগমনে ধন্য ফিলিস্তিনের ভূমিতে আজ মুসলমানরা হয়ে আছে প্রবাসী। ভুখন্ডহীন যাযাবর জাতি ইহুদীরা উড়ে এসে জুড়ে বসে নিজেদের রাজত্য প্রতিষ্ঠা করতে খুব লাফালাফি করতেছে। যেনো মরিবার তরে পিপিলিকার পাখা গজিয়েছে।
আল্লাহ এদের সম্পর্কে বলেন,
“কাফেররা যেন মনে না করে যে আমি যে, অবকাশ দান করি, তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে করে তারা পাপে উন্নতি লাভ করতে পারে। বস্তুতঃ তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক শাস্তি।” (৩:১২৮)
ফিলিস্তিনের বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ী মুসলমানরা নিজেই। কারণ মুসলমানরা জিহাদ বিহীন শান্তি কামনা শুরু করেছে, যা অসম্ভব।
আল্লাহ এই মুসলমান দের সম্পর্কে বলেন,
“তুমি কি সেসব লোককে দেখনি, যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তোমরা নিজেদের হাতকে সংযত রাখ, নামায কায়েম কর এবং যাকাত দিতে থাক? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জেহাদের নির্দেশ দেয়া হল, তৎক্ষণাৎ তাদের মধ্যে একদল লোক মানুষকে ভয় করতে আরম্ভ করল, যেমন করে ভয় করা হয় আল্লাহকে। এমন কি তার চেয়েও অধিক ভয়। আর বলতে লাগল, হায় পালনকর্তা, কেন আমাদের উপর যুদ্ধ ফরজ করলে! আমাদেরকে কেন আরও কিছুকাল অবকাশ দান করলে না। ( হে রসূল) তাদেরকে বলে দিন, পার্থিব ফায়দা সীমিত। আর আখেরাত পরহেযগারদের জন্য উত্তম। আর তোমাদের অধিকার একটি সূতা পরিমান ও খর্ব করা হবে না।”
ভয়ের কিছু নাই দুঃভাগ্য আপনার আর আমার। কারণ আমি আর আপনি শহীদ হয়ে জান্নাতের অধিবাসী হতে পারলাম না, রাসূল (সাঃ) ভবিষ্যত বানী করে গেছেন, “যতদিন না ইহুদীদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা জয় লাভ করবে ততদিন কেয়ামত হবে না”
অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে ইহুদীদের পতন আনিবার্য।
যুদ্ধ বিরিতি হলেই পরিস্থিতি ঠিক হয়ে গেছে বলে মনে করবেন না। ইহুদীরা জন্মগত ভাবেই মুসলমানদের শত্রু।
তাই জাগো হে বীর মুজাহিদ, জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ো, মুসলমানদের বিজয় ত্বরান্বিত করো। সবাই জিহাদের মনোভাব পোষন করুন।
আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “যার শহিদী মৃত্যুর তামান্না নাই, তার মৃত্যু জাহিলিয়াতের মৃত্যু…”
বর্তমানে আমাদের করনীয়, যথাসম্ভব ইজিরাইলি পন্য বর্জন করুন। ইজরাইলি পানিয়তে (ড্রিংক্স) বাজার সয়লাব। যেমন: কোকাকোলা, পেপসি, কোকাকোলা ও পেপসি সিরিজের সব ড্রিংক্স, আর সি, সেভেন আপ ইত্যাদি। রোজার মওসুমে এসব ইজরাইলি পানিয় পরিত্যাগ করুন। কারন এই সময়েই এই পানিয় ব্যাবসা জমজমাট।
Posted by Niamul Hasan
বিজ্ঞানী ও প্রগতিশীলরা কেনো ধর্মদ্রোহী?
এর আগের একটা পোষ্টে আপনদের বলেছিলাম যে মধ্যযুগে ইসলাম ও খৃষ্টান দের
অবস্থা কেমন ছিলো। আবারো একটু সংক্ষেপে বলি। মধ্য যুগে খৃষ্টান শাসিত দেশ
গুলোতে বিজ্ঞানীদের ওপর যাজক রা কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
যারা বলে ইসলাম মধ্যযুগীয় ব্যাপার-স্যাপার......
আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলাম এবং ইহুদি+খ্রিষ্টান
দের অবস্থা কেমন ছিলো।
প্রথমে খ্রিষ্টান দের কথা বলি। মধ্য যুগ এবং এর আগে ও পরের কিছু সময় ছিলো খ্রিষ্টান দের এক অন্ধকার মুহুর্ত। তৎকালীন ধর্মীয় নেতা ও পাদ্রী রা ছিলো সব ক্ষমতার অধকারী।
খ্রিষ্টান ধর্মের বানী ভুল প্রমানিত হবে বলে তারা তৎকালীন বিজ্ঞানী সমাজের সাথে ছরম শত্রুতা পূর্ন মনোভাব পোষন করতো।
তাদের হাতে বহু বিজ্ঞানী শুধু লাঞ্চিতৈ হয় নি বরং ওয় সোকল্ড জাজকরা বিজ্ঞানীদের হত্যা করে চরম অধর্মের কাজ করে দেখিয়েছে। বিজ্ঞানীরা কোনো তথ্য বা তত্ত্ব প্রকাশ করলে তা যদি বাইবেলের বিরুদ্ধে যাই তাহলেই কাম সারচে। হয় ওঈ বিজ্ঞানীকে ভুল স্বীকার করে বাইবেল অনুসারে তত্ত্ব পাল্টাতে হবে নতুবা ফাসির মঞ্চ তার জন্য উন্মুক্ত।
তারা গ্যালিলিয়ো এর মত মহা বিজ্ঞানীদের ছাড়েনি হত্যা করেই থেমেছে।
এই হলো মধ্য যুগের খ্রিষ্টান সমাজের অবস্থা।
--------------- ------
এবার আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলামিক সমাজের কি অবস্থা ছিলো। আমরা জানি খোয়ারিজমি, আন-নাফসি, ইবনে সীনার মতো মহা বিজ্ঞানীরা শিধু বিজ্ঞানের সমৃদ্ধি সাধন ই করেনি বরং বীজগনিত, আলোক বিজ্ঞানের মতো বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ন বিষয়ের উতপত্তি সাধন করেছে।
রি মধ্য যুগেই ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে বিজ্ঞান অধ্যায়ন সনযুক্ত করা হয়। তখন ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের তো কোনো বিরোধ ই ছিলো না বরং বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ধর্মের জমজ বোন (ড মরিস বুকাইল).
যখন বিজ্ঞান ছিলো বাইবেলের শত্রু তখন বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ইসলামের পরম বন্ধু।
---------
আজ মুসলিম দের বিজ্ঞানে অবদানের পরিমান একেবারেই কম হওয়ার একমাত্র কারন তাদের মনোভাব পাল্টে যাওয়া।
ফিরিয়ে দাও মধ্য যুগীয় ইসলামিক মনোভাব, আমি তোমাকে দেবো আরো অনেক সমৃধ এক পৃথিবী।
------
মন্তব্যঃ মধ্য যুল ইসলামের জন্য লজ্জাকর সময় ছিলো না। বরং ছিলো গর্বের সময়। আর মধ্য যুগ যদি বর্বর আর সেকেলে ছিলো, তবে সেই বর্বর আর সেকেলে ছিলো মধ্যযুগের খৃঢটান সমাজ।
(বানান ভুলের জন্য দুঃখিত। খুব দ্রুত লেখাটি মোবাইলে লিখেছি।)
প্রথমে খ্রিষ্টান দের কথা বলি। মধ্য যুগ এবং এর আগে ও পরের কিছু সময় ছিলো খ্রিষ্টান দের এক অন্ধকার মুহুর্ত। তৎকালীন ধর্মীয় নেতা ও পাদ্রী রা ছিলো সব ক্ষমতার অধকারী।
খ্রিষ্টান ধর্মের বানী ভুল প্রমানিত হবে বলে তারা তৎকালীন বিজ্ঞানী সমাজের সাথে ছরম শত্রুতা পূর্ন মনোভাব পোষন করতো।
তাদের হাতে বহু বিজ্ঞানী শুধু লাঞ্চিতৈ হয় নি বরং ওয় সোকল্ড জাজকরা বিজ্ঞানীদের হত্যা করে চরম অধর্মের কাজ করে দেখিয়েছে। বিজ্ঞানীরা কোনো তথ্য বা তত্ত্ব প্রকাশ করলে তা যদি বাইবেলের বিরুদ্ধে যাই তাহলেই কাম সারচে। হয় ওঈ বিজ্ঞানীকে ভুল স্বীকার করে বাইবেল অনুসারে তত্ত্ব পাল্টাতে হবে নতুবা ফাসির মঞ্চ তার জন্য উন্মুক্ত।
তারা গ্যালিলিয়ো এর মত মহা বিজ্ঞানীদের ছাড়েনি হত্যা করেই থেমেছে।
এই হলো মধ্য যুগের খ্রিষ্টান সমাজের অবস্থা।
---------------
এবার আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলামিক সমাজের কি অবস্থা ছিলো। আমরা জানি খোয়ারিজমি, আন-নাফসি, ইবনে সীনার মতো মহা বিজ্ঞানীরা শিধু বিজ্ঞানের সমৃদ্ধি সাধন ই করেনি বরং বীজগনিত, আলোক বিজ্ঞানের মতো বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ন বিষয়ের উতপত্তি সাধন করেছে।
রি মধ্য যুগেই ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে বিজ্ঞান অধ্যায়ন সনযুক্ত করা হয়। তখন ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের তো কোনো বিরোধ ই ছিলো না বরং বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ধর্মের জমজ বোন (ড মরিস বুকাইল).
যখন বিজ্ঞান ছিলো বাইবেলের শত্রু তখন বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ইসলামের পরম বন্ধু।
---------
আজ মুসলিম দের বিজ্ঞানে অবদানের পরিমান একেবারেই কম হওয়ার একমাত্র কারন তাদের মনোভাব পাল্টে যাওয়া।
ফিরিয়ে দাও মধ্য যুগীয় ইসলামিক মনোভাব, আমি তোমাকে দেবো আরো অনেক সমৃধ এক পৃথিবী।
------
মন্তব্যঃ মধ্য যুল ইসলামের জন্য লজ্জাকর সময় ছিলো না। বরং ছিলো গর্বের সময়। আর মধ্য যুগ যদি বর্বর আর সেকেলে ছিলো, তবে সেই বর্বর আর সেকেলে ছিলো মধ্যযুগের খৃঢটান সমাজ।
(বানান ভুলের জন্য দুঃখিত। খুব দ্রুত লেখাটি মোবাইলে লিখেছি।)
Posted by Niamul Hasan
প্রোজেক্ট অনলাইন বাংলা কুরআন টুল
সকল প্রশংসামহান রব্বুল আলামীনের জন্য। আজ পবিত্র এক রাতে একটা গুরুত্বপূর্ন কাজ সম্পূর্ন করলাম।
আপনারা অনেকে হয় তো জানেন যে আমি ও আমার বেশ কিছু বন্ধু মিলে আল কোরআনের ইউনিক কোডের বাংলা ডেটাবেজের ওপর কাজ করছিলাম। হ্যা নিজেদের প্রয়োজনেই কাজে হাত দিয়েছি।
সেই ডেটাবেস দিয়ে একটা প্রাথমিক ভাবে মোবাইল ভার্সনের সাইট রিলিজ করছিলাম। আমাদের মূল লখ্য ছিলো অনলাইনে বাংলা অ্যাত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিন্যাস করা। যাতে আমাদের অনলাইনে দ্বিন প্রচারের সময় উদৃতি দিতে সুবিধা হয়। আর অন্য রাও যেনো আমাদের সাইট ব্যাবহার করতে পারে।
হ্যা সিষ্টেম তৈরি করা আজ সম্পূর্ন করলাম। এই সাইটের মাধ্যমে ব্যাবহার কারীরা যেমন পুরো কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়তে পারবে, বিষয় ভিত্তিক অ্যাত (ক্যাটাগরি) পড়তে পারবে। তেমনি বিভিন্ন অ্যাতের ক্যাটাগরি যোগ করে আমাদের বিন্যাস কাজে সাহাজ্য করতে পারবে।
সাইটের সুবিধা সমূহ।
১। অনলাইনে কুরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ার সহজ সুবিধা।
২। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আয়াত সাজানো, যাতে আপনি সহজেই বিষয় ভিত্তিক আয়াত অধ্যায়ন করতে পারেন। এবং আপনি আয়াত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে আমাদের সাহায্য করতে পারেন।
৩। শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করার সুবিধা। আপনি সহজেই শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করতে পারবেন। এতে আপনাকে কুরআনের পাতা উল্টিয়ে কষ্ট করে আয়াত খুজতে হবে না।
৪। সদস্য নিবিন্ধন করার সুবিধা, এবং প্রত্যেকের জন্য আলাদা কন্ট্রোল প্যানেল। ও ডেভলোপার প্যানেল।
৫। সদস্যদের মধ্য চ্যাটিং ও প্রাইভেট ম্যাসাজিং ও অনলাইন কনভারসেশনের সুবিধা।
৬। আমাদের সাইটের ভিজিটরাই আমাদের ডেভলোপার।
www.alquranbd.c om
থ্যাংক্স টু ফরেন পাগল, নিলু হাসান, শফিউল আলম ভাই.
আপনারা অনেকে হয় তো জানেন যে আমি ও আমার বেশ কিছু বন্ধু মিলে আল কোরআনের ইউনিক কোডের বাংলা ডেটাবেজের ওপর কাজ করছিলাম। হ্যা নিজেদের প্রয়োজনেই কাজে হাত দিয়েছি।
সেই ডেটাবেস দিয়ে একটা প্রাথমিক ভাবে মোবাইল ভার্সনের সাইট রিলিজ করছিলাম। আমাদের মূল লখ্য ছিলো অনলাইনে বাংলা অ্যাত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিন্যাস করা। যাতে আমাদের অনলাইনে দ্বিন প্রচারের সময় উদৃতি দিতে সুবিধা হয়। আর অন্য রাও যেনো আমাদের সাইট ব্যাবহার করতে পারে।
হ্যা সিষ্টেম তৈরি করা আজ সম্পূর্ন করলাম। এই সাইটের মাধ্যমে ব্যাবহার কারীরা যেমন পুরো কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়তে পারবে, বিষয় ভিত্তিক অ্যাত (ক্যাটাগরি) পড়তে পারবে। তেমনি বিভিন্ন অ্যাতের ক্যাটাগরি যোগ করে আমাদের বিন্যাস কাজে সাহাজ্য করতে পারবে।
সাইটের সুবিধা সমূহ।
১। অনলাইনে কুরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ার সহজ সুবিধা।
২। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আয়াত সাজানো, যাতে আপনি সহজেই বিষয় ভিত্তিক আয়াত অধ্যায়ন করতে পারেন। এবং আপনি আয়াত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে আমাদের সাহায্য করতে পারেন।
৩। শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করার সুবিধা। আপনি সহজেই শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করতে পারবেন। এতে আপনাকে কুরআনের পাতা উল্টিয়ে কষ্ট করে আয়াত খুজতে হবে না।
৪। সদস্য নিবিন্ধন করার সুবিধা, এবং প্রত্যেকের জন্য আলাদা কন্ট্রোল প্যানেল। ও ডেভলোপার প্যানেল।
৫। সদস্যদের মধ্য চ্যাটিং ও প্রাইভেট ম্যাসাজিং ও অনলাইন কনভারসেশনের সুবিধা।
৬। আমাদের সাইটের ভিজিটরাই আমাদের ডেভলোপার।
www.alquranbd.c
থ্যাংক্স টু ফরেন পাগল, নিলু হাসান, শফিউল আলম ভাই.
Posted by Niamul Hasan
যারা বলে, "ধর্ম নীরপেক্ষতা মানে ধর্ম হীনতা নয়"
ধর্ম নীরপেক্ষ মতবাদ প্রকাশ্য কুফরি। যারা বলে, "ধর্ম নীরপেক্ষতা মানে ধর্ম
হীনতা নয়" যারা ধর্মনীরপেক্ষ বাদে বিশ্বাসী, যারা বলে সকল ক্ষেত্রে ধর্ম
মানা যাবে না, আল্লাহর কসম তারা মুনাফিক মুনাফিক মুনাফিক।
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়নের পর বাংলাদেশ কে সেকুলারিজম বা ধর্মনীরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা করা হয়। শেস্ক মুজিবের তত্বাবধায়নে চার বার সংবিধান সংশোধন করা হলেও আল্লাহর ওপর তো বিশ্বাসের কথা বলাই হয় নি, বরং এই সেকুলারিজম পর্যন্ত সরানো হয় নি।
অবশেষে ৫ম সংশোধনীতে মেজর জিয়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর বিশ্বাসের কথা স্থাপন করেন।
মুজিব নিজেই ছিলো ধর্ম নীরপেক্ষ বাদী (মুনাফিক) তার বেটি মুসল্মান হবে এই আশা টা করেন কেমনে?
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়নের পর বাংলাদেশ কে সেকুলারিজম বা ধর্মনীরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা করা হয়। শেস্ক মুজিবের তত্বাবধায়নে চার বার সংবিধান সংশোধন করা হলেও আল্লাহর ওপর তো বিশ্বাসের কথা বলাই হয় নি, বরং এই সেকুলারিজম পর্যন্ত সরানো হয় নি।
অবশেষে ৫ম সংশোধনীতে মেজর জিয়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর বিশ্বাসের কথা স্থাপন করেন।
মুজিব নিজেই ছিলো ধর্ম নীরপেক্ষ বাদী (মুনাফিক) তার বেটি মুসল্মান হবে এই আশা টা করেন কেমনে?
Posted by Niamul Hasan
"ইসলামে চুরির শাস্তি হাত কাটা। তাই ইসলাম একটি বর্বর ধর্ম" (উত্তর)
"ইসলামে চুরির শাস্তি হাত কাটা। তাই ইসলাম একটি বর্বর ধর্ম"
উত্তর্দাতাঃ ভাই সাহেব কথাটা যে বললেন চিন্তা করে বললেন তো। আপনার প্রশ্ন নিয়া আমি চিন্তা করে দেখলাম। আর বুঝলাম যে আপনি অনেক চিন্তা করেই কথাটা বলেছেন।
আপনি দেখেন যেসব দেশে ইসলামিক আইন চালু আছে সেই দেশের কয় জনের হাত কাটা?
পুরা ব্যাপার টা না জাইনা হুদাই চিল্লান ক্যে? চোরের শাস্তি হাত কাটা মানে এই না যে চোর পটল চুরি করতে যাইয়া ধরা খাইছে আর তার হাত কেটে দাও।
উত্তর্দাতাঃ ভাই সাহেব কথাটা যে বললেন চিন্তা করে বললেন তো। আপনার প্রশ্ন নিয়া আমি চিন্তা করে দেখলাম। আর বুঝলাম যে আপনি অনেক চিন্তা করেই কথাটা বলেছেন।
আপনি দেখেন যেসব দেশে ইসলামিক আইন চালু আছে সেই দেশের কয় জনের হাত কাটা?
পুরা ব্যাপার টা না জাইনা হুদাই চিল্লান ক্যে? চোরের শাস্তি হাত কাটা মানে এই না যে চোর পটল চুরি করতে যাইয়া ধরা খাইছে আর তার হাত কেটে দাও।
আমার ফাসি চাই বই এর অংশ বিশেষ।
৩রা মে ১৯৮৪
– এর পড়ন্ত এক বিকেলে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবন্র বসে গল্প করছিলেন জননেত্রী
শেখ হাসিনা সহ কয়েকজন।
৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ
ও পাকিস্তানী সেনা বাহীনির কথা উঠলো। প্রসঙ্গ উঠলো ৭১ এর মুক্তি যুদ্ধের মধ্য দিয়ে
গড়ে ওঠা বাংলাদেশের সেনা বাহীনির কথা।
জননেত্রী শেখ
হাসিনা বাংলাদেশের সেনা বাহিনী সম্পর্কে বললেন,
আঙ্গুলের ছাপ (ফিংগার প্রিন্ট) বিজ্ঞান ও আল-কুরআন।
ষোড়শ শতাব্দিতে
বৈজ্ঞানিক কতৃক আবিষ্কৃত ফিঙ্গার প্রিন্টের রিহস্য নিয়ে আজো ব্যাপক গবেষনা চলছে।
আসুন রহস্য টা
উতঘাটনের যথা সম্ভব চেষ্টা করি।
Posted by Niamul Hasan
ড. আফিয়া সিদ্দিকা একজন আলোচিত মুজাহীদ
ড. আফিয়া সিদ্দিকা
যিনি আন্ত্রর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বিখ্যাত একজন মুসলিম স্নায়ু বিজ্ঞানী এবং একজন আলোচিত
মহিলা। তিনি করাচীর সম্ভ্রান্ত ও উচ্চ শিক্ষিত পরিবারে ১৯৭২ সালের ২ মার্চ জন্ম গ্রহন
করেন। পিএইচডি ডিগ্রি ধারী এই মহিলা কে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা F.B.I
Posted by Niamul Hasan
হিন্দু ধর্মে এক আল্লাহ ও নবী মুহাম্মাদ
উপোনিষদ ‘উচ্চারণ: “হোতার মিন্দো হোতার মিন্দো মহাসুরিন্দ্রম। আল্লো
জ্যেষ্ঠং শ্রেষ্ঠং পরমং পূর্ণাং ব্যক্ষণং অল্লাম। অল্লো রসূল মহামদ রকং
বরস্য অল্লো অল্লাম। আদল্লাং বুকমেকং অল্লাবুকংল্লান লির্খাতকম।” (আল্লো
উপনিষদ গদ ২-৩-৪) অর্থ: দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি উ সকলের বড় ও ঈন্দ্রের
শুরু।আল্লা পূর্ণ ব্রক্ষ্মা ।মোহাম্মাদ আল্লার রসূল পরম বরণীয়, ।আল্লাই
আল্লাহ (স্রষ্টা)। তার অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। আল্লাহ অক্ষয়, অব্যয়,
স্বয়ম্ভু।’ এটাই কি কলিমার ভাবার্থ নয়?
হিন্দু ধর্ম বলে ঈশ্বর একজন (God is one) (part 2 + 3 + 4)
হিন্দুরা যে গ্রন্থটি সবচেয়ে বেশি পড়ে তা হলো গীতা। তবে তাদের সবচেয়ে
পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ হচ্ছে বেদ। কোন বিষয় নিয়ে যাদি কোন মতভেদ তৈরি হয়
তবে হিন্দুরা বেদ কে প্রাধান্য দেয়।
হিন্দুদের মধ্যে ঈশ্বর কত জন তা নিয়ে মত ভেদ আছে। কেউ বলে ৩, কেউ বলে ৩০ আবার কেউ বলে ৩৩ কোটি। আসুন দেখি হিন্দু ধর্মগুলো ঈশ্বরের
হিন্দুদের মধ্যে ঈশ্বর কত জন তা নিয়ে মত ভেদ আছে। কেউ বলে ৩, কেউ বলে ৩০ আবার কেউ বলে ৩৩ কোটি। আসুন দেখি হিন্দু ধর্মগুলো ঈশ্বরের
Posted by Niamul Hasan
হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মাদ (সা:) এর আগমনের ভবিষ্যত বাণি-- পর্ব ১
হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মাদ (সা:) এর আগমনের ভবিষ্যত বাণি-- পর্ব ১.
সবার প্রতি পড়ার অনুরোধ রইলো।
জেনে অবাক হবেন হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মাদ (সা:) এর নাম অনেক বার বলা হয়েছে। যা কোরআনের চেয়ে অনেক বেশি বার (যেখানে, কুরআনে মাত্র ৫ বার রাসুল (সা:) এর নাম বলা হয়েছে)
হিন্দু ধর্মে ভবিষ্যতবাণীকৃত ভগবানের দূত বা দেবতাদের মধ্যে কল্কি অবতার হলেন সবচেয়ে জনপ্রিয়। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোর মধ্যে ভগবৎ পূরাণ, কল্কি পূরাণ ও আরও অনান্য গ্রন্থ গুলিতে কল্কি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
"আসুন দেখি কে এই কল্কি অবতার"
সবার প্রতি পড়ার অনুরোধ রইলো।
জেনে অবাক হবেন হিন্দু ধর্ম গ্রন্থে মুহাম্মাদ (সা:) এর নাম অনেক বার বলা হয়েছে। যা কোরআনের চেয়ে অনেক বেশি বার (যেখানে, কুরআনে মাত্র ৫ বার রাসুল (সা:) এর নাম বলা হয়েছে)
হিন্দু ধর্মে ভবিষ্যতবাণীকৃত ভগবানের দূত বা দেবতাদের মধ্যে কল্কি অবতার হলেন সবচেয়ে জনপ্রিয়। হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ গুলোর মধ্যে ভগবৎ পূরাণ, কল্কি পূরাণ ও আরও অনান্য গ্রন্থ গুলিতে কল্কি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
"আসুন দেখি কে এই কল্কি অবতার"
Posted by Niamul Hasan
Posted by Niamul Hasan
এক হিন্দু ভাইয়ের প্রশ্নের উত্তর
এক হিন্দু ভাইয়ের সাথে আলোচনা হচ্ছিল। হিন্দু ধর্ম যে মূর্তি পূজার বিরুদ্ধে তার পরমান স্বরূপ আমি কিসু উদৃতি দিয়েছিলাম।
চাইলে পোষ্ট টা আর একবার দেখতে পারেন।
http://m.facebook.com/story.php?story_fbid=361118594023558&id=100003762612930&p=10&refid=52
আমি সেখানে গীতার একটি শ্লোকের উদৃতি দিয়েছিলাম।
চাইলে পোষ্ট টা আর একবার দেখতে পারেন।
http://m.facebook.com/story.php?story_fbid=361118594023558&id=100003762612930&p=10&refid=52
আমি সেখানে গীতার একটি শ্লোকের উদৃতি দিয়েছিলাম।
Posted by Niamul Hasan
বিগ ব্যাং ও আল কুরআন
“বিগ ব্যাং এবং আল-কোরআন”
আজ আমরা আলোচনা করবো বিগ ব্যাং তত্ত কি বলে ও আল কুরয়ানে কি বলে মহাবিশব তৈরি সম্পর্কে।
বিগ ব্যাং সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি। তার পরো একটু সুংক্ষেপে জেনে নিই আসুন।
বিগ ব্যাং তত্ত টি মুলত প্রতিষ্ঠিত হাবালের প্রদত্ত প্রস্তাবের ওপর। আসুন দেখি হাবালের তত্ত এবং বিগ ব্যাং এর মূল ধারনা,
আজ আমরা আলোচনা করবো বিগ ব্যাং তত্ত কি বলে ও আল কুরয়ানে কি বলে মহাবিশব তৈরি সম্পর্কে।
বিগ ব্যাং সম্পর্কে আমরা সবাই কম বেশি জানি। তার পরো একটু সুংক্ষেপে জেনে নিই আসুন।
বিগ ব্যাং তত্ত টি মুলত প্রতিষ্ঠিত হাবালের প্রদত্ত প্রস্তাবের ওপর। আসুন দেখি হাবালের তত্ত এবং বিগ ব্যাং এর মূল ধারনা,
Posted by Niamul Hasan
Posted by Niamul Hasan
জালিমদের গর্ব টুইন টাঅয়ার ধ্বংসের ইঙ্গিত কুরআনে
জালিমদের গর্ব টুইন টাঅয়ার ধ্বংসের ইঙ্গিত কুরআনে
কোরআন হল সর্বশ্রেষ্ঠ মু'জিজা এবং এটা সর্বকালেরজন্যই মু'জিজা । তার একটা প্রমাণ দেখা যাক ;কোরআনের ৯ নম্বর সূরার ১০৯ ও ১১০ নম্বরআয়াতে আল্লাহ বলছেন ;১০৯. তবে কি সেই লোক উত্তম যে স্বীয় গৃহেরভিত্তি আল্লাহ ভীতির উপর এবং তারসন্তুষ্টি বিধানের উপর স্থাপন করেছে, নাকি ওইলোক উত্তম যে তার গৃহের ভিত্তি স্থাপন করেছে একগর্তের পতনোন্মুখকিনারায়,ফলে সে গৃহতাকে নিয়ে জাহান্নামেরঅগ্নিতে পরিণত হয় ?
আল্লাহ জালিমসম্প্রদায়কে পথ দেখাননা ১১০.তাদের "ইমারত"যা তারা নির্মাণকরেছে তাদেরঅন্তরে সর্বদা খটকা সৃষ্টি করতে থাকবে যে পর্যন্তনা তাদেরঅন্তর ফেটে চৌচির হয়ে যায়,আল্লাহহলেন সর্বজ্ঞ, হিকমতওয়ালা ।এখন এই আয়াতদুটিকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণকরা যাক;
১.আয়াতদুটিরঅবস্থান কোরআনের ৯ নম্বরসূরারমধ্যেযা ইংরেজি নবম মাসঅর্থাৎসেপ্টেম্বরকে ইঙ্গিত করে !২.আয়াত দুটি রয়েছে কোরআনের ১১তম পারারমধ্যে যা ১১তারিখকে ইঙ্গিত করে !৩.এই সূরার ১মআয়াত থেকে গুনলে ১০৯ নম্বরআয়াতপর্যন্ত মোট ২০০১ টি শব্দপাওয়া যায় যা ২০০১সালকে নির্দেশকরে !৪.আয়াত দুটি হল "গৃহ" বা "ইমারত"সম্পর্কিত !
৫.আয়াত দুটিতে "গৃহ"বা "ইমারত"ধ্বংসেরকথা বলা হয়েছে !৬.এই "গৃহ"বা "ইমারত"কিভাবে ধ্বংসহবে তা কাব্যিকভাষায় অত্যন্ত চমৎকারভাবে একপ্রচ্ছন্নইঙ্গিত এরমাধ্যমে বোঝানো হয়েছে ।কোরআনের ভাষায়, "সে গৃহতাকে নিয়ে জাহান্নামেরঅগ্নিতে পরিণত হয়"
Posted by Niamul Hasan
“আমি কেন নাস্তিক নই”
মুক্ত মানায় দেখলাম অভিজিত ছগুর এক ছাত্র লিখেছে যে “আমি কিভাবে ঈস্বরে অবিশ্বাসী হলাম”। ইনিয়ে বিনিয়ে বাচচা সুলোভ সব প্রশ্ন করে একটা জগা-খিচুরি পাকাইছে।
হুমায়ন আজাদের “আমার অবিশ্বাস” প্রবিন ঘোষ এর “আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি না” দেখেই অনুপ্রানীত হয়ে এই ছাগু বাচ্চার মতো কান্ড কারখানা মূলোক পোষ্ট লিখেছে।
তাই এবার আমারো একটু শখ হলো লেখার যে “অপঠিত কেনো নাস্তিক নয়”। বিষয় টা পরিষ্কার করে বোঝাতে একটি দৃশ্যপটের অবতাটনা করছি।
“অপঠিতর সাথে জনৈক নাস্তিকের কথোপকথন”
Posted by Niamul Hasan
তোমরা যারা অপঠিত কে শিবির ভাবো
তোমার
পশ্চাত টা আগায়া দাও আগে একটা লাথি মারি। হ্যা শিবিরের দৃষ্টিভঙ্গি আমার
ভালো লাগে। আমার মতে শুধু শিবির কেনো দেশের কোনো দলই ১০০% পারফেক্ট নয়।
তাই এই অপূর্নতা পূরন করাই আমার প্রচেষ্টা। বাঙ্গলার সব মুসল্মান কে এক ছাদের নিচে দাড় করানো। সবার মধ্য একটা কমন দৃষ্টিভঙ্গির উত্থাপন করা।
বাঙ্গলাদেশের এমন অনেক দল আছে যাদের মধ্য শিরকি কাজকারবার চালু আছে। আমার সব সময় চেষ্টা ছিলো শুধু এই দল গুলো কে বাদ বাদ বাকী সব দলের মধ্য ঐক্য তৈরী করা।
কারন আল্লাহ বলেন, "তোমরা আল্লাহর রজ্জু শক্ত করে ধরো আর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।"
আমার চেষ্টা অনেকাংশে ব্যর্থ বলা যায়। সামু থেকে তাড়া খাইছি নাস্তিক দের জন্য। অন্যন্য ব্লগ (ইসলামিক নয় এমন যেমন টেক টিউন) থেকে আমার ব্লগে তর্ক সৃষ্টি হলেই মডারেটর ডিলিট করে দিয়েছে।
তাই অবশেষে এসেছি ফেসবুকে।
আমাকে অনেকে সুবিধাবাদি ভাবতে পারেন... আমার তাতে কোনো সমস্যা নাই।
কারণ আমি জানি আমার আসল উদ্দেশ্য কি।
আর দোয়া করবেন যে, আমি যদি ভুল পথে থাকি তবে যেনো সঠিক পথ প্রাপ্ত হই।
তাই এই অপূর্নতা পূরন করাই আমার প্রচেষ্টা। বাঙ্গলার সব মুসল্মান কে এক ছাদের নিচে দাড় করানো। সবার মধ্য একটা কমন দৃষ্টিভঙ্গির উত্থাপন করা।
বাঙ্গলাদেশের এমন অনেক দল আছে যাদের মধ্য শিরকি কাজকারবার চালু আছে। আমার সব সময় চেষ্টা ছিলো শুধু এই দল গুলো কে বাদ বাদ বাকী সব দলের মধ্য ঐক্য তৈরী করা।
কারন আল্লাহ বলেন, "তোমরা আল্লাহর রজ্জু শক্ত করে ধরো আর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।"
আমার চেষ্টা অনেকাংশে ব্যর্থ বলা যায়। সামু থেকে তাড়া খাইছি নাস্তিক দের জন্য। অন্যন্য ব্লগ (ইসলামিক নয় এমন যেমন টেক টিউন) থেকে আমার ব্লগে তর্ক সৃষ্টি হলেই মডারেটর ডিলিট করে দিয়েছে।
তাই অবশেষে এসেছি ফেসবুকে।
আমাকে অনেকে সুবিধাবাদি ভাবতে পারেন... আমার তাতে কোনো সমস্যা নাই।
কারণ আমি জানি আমার আসল উদ্দেশ্য কি।
আর দোয়া করবেন যে, আমি যদি ভুল পথে থাকি তবে যেনো সঠিক পথ প্রাপ্ত হই।
Posted by Niamul Hasan
পাঠ্য বই এ ডিজিটালাইজেশন
যখন নবম-দশম শ্রেনী তে পড়তাম, পরকিয়ার কিন্চিত ইঙ্গিত পাইছি "হাজার বছর ধরে" উপন্যাসে।
ইন্টারে উঠে পরকিয়ার ফুল টিউটোরিয়াল পাইলাম "পদ্মা নদির মাঝি" তে।
আর প্রাসঙ্গিক বিষয়ে "বিলাসী", "হৈমন্তি" তো আছেই।
এক বড় ভাইয়ের প্রতিক্রীয়া হৈমন্তি সম্পর্কে,
"১৯ বছর বয়সে বিয়া!! মজাই মজা"
আর এখন তো দেখি সিক্স-সেভেনের পোলাপান রা পড়ে বয়সন্ধিকাল,
"বয়সন্ধিকালে ছেলেদের নাভির নিচে লোম গজায়। কন্ঠ স্বরের পরিবর্তন ঘটে মেয়েদের বুক উন্নত হয়"
আরো কত কি??!!!
হায় রে ডিজিটালাইজেশন......
ইন্টারে উঠে পরকিয়ার ফুল টিউটোরিয়াল পাইলাম "পদ্মা নদির মাঝি" তে।
আর প্রাসঙ্গিক বিষয়ে "বিলাসী", "হৈমন্তি" তো আছেই।
এক বড় ভাইয়ের প্রতিক্রীয়া হৈমন্তি সম্পর্কে,
"১৯ বছর বয়সে বিয়া!! মজাই মজা"
আর এখন তো দেখি সিক্স-সেভেনের পোলাপান রা পড়ে বয়সন্ধিকাল,
"বয়সন্ধিকালে ছেলেদের নাভির নিচে লোম গজায়। কন্ঠ স্বরের পরিবর্তন ঘটে মেয়েদের বুক উন্নত হয়"
আরো কত কি??!!!
হায় রে ডিজিটালাইজেশন......
Posted by Niamul Hasan
১ম লা বৈশাখ প্রসঙ্গে।
কোনো দিন কি কোনো ওলামা বা মৌলানা, মুনসি কে দেখেছেন আরবী নববর্ষ পালন করতে?
রাসুল (সা) বলেন "যে ব্যাক্তি যে সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান পালন করে সে তাদের অন্তর্ভুক্ত।"
১ম লা বৈশাখ হিন্দু দের ধর্মীয় অনুষ্ঠান। (হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই, নবম - দশম শ্রেনী পৃষ্ঠা ৪৪)
১ম লা বৈশাখের মঙ্গল শোভা যাত্রা হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান।
তাদের বিষ্বাস মঙ্গল শোভা যাত্রার ফলে তারা ঝর বাদলের মত দূর্যগ থেকে রক্ষা পায়।
ওলামারা যেখানে আরবী নববর্ষ ই পালন করেন না, কারন এর নজির রাসূল সা। বা সাহাবীদের জীবনে নাই। সেখানে আমরা বাংলা নববর্ষের নামে হিন্দু দের ধর্মীয় অনুষ্ঠান কিভাবে পালন করি??!!
ইসলামে অন্য সম্প্রদায়ের সামাজিক অনুষ্ঠান পর্যন্ত পালনের অনুমতি নাই। সেখানে বাঘ ভাল্লুক , হাতির মুর্তি , মুখোশ নিয়ে হিন্দুদের মঙ্গল শোভা যাত্রা করা। ছিন্তা করে দেখুন একবার!!!
আফসস বাংলার যমিনে এতো ওলামায়েকেরাম থাকার পরো ১মলা বৈশাখ পালন কারীদের কে কেউ অমুস্লিম বলে ঘোষনা দেওয়ার সাহস করলো না!!!
আমি নরকের কিট। তবুও গলা ফাটিয়ে বলতে ইচ্ছা করে "তোমরা যারা প্রচলিত নিয়মে ১মলা বৈশাখ পালন করো তারা মুরতাদ, মুততাদ, অমুসলিম, অমুস্লিম, হিন্দু দের অন্তর্ভুক্ত!!! তোমরা ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গেছ।"
আর "নিশ্চৈ আল্লাহ তওবা কবুল কারী"
রাসুল (সা) বলেন "যে ব্যাক্তি যে সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান পালন করে সে তাদের অন্তর্ভুক্ত।"
১ম লা বৈশাখ হিন্দু দের ধর্মীয় অনুষ্ঠান। (হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা বই, নবম - দশম শ্রেনী পৃষ্ঠা ৪৪)
১ম লা বৈশাখের মঙ্গল শোভা যাত্রা হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান।
তাদের বিষ্বাস মঙ্গল শোভা যাত্রার ফলে তারা ঝর বাদলের মত দূর্যগ থেকে রক্ষা পায়।
ওলামারা যেখানে আরবী নববর্ষ ই পালন করেন না, কারন এর নজির রাসূল সা। বা সাহাবীদের জীবনে নাই। সেখানে আমরা বাংলা নববর্ষের নামে হিন্দু দের ধর্মীয় অনুষ্ঠান কিভাবে পালন করি??!!
ইসলামে অন্য সম্প্রদায়ের সামাজিক অনুষ্ঠান পর্যন্ত পালনের অনুমতি নাই। সেখানে বাঘ ভাল্লুক , হাতির মুর্তি , মুখোশ নিয়ে হিন্দুদের মঙ্গল শোভা যাত্রা করা। ছিন্তা করে দেখুন একবার!!!
আফসস বাংলার যমিনে এতো ওলামায়েকেরাম থাকার পরো ১মলা বৈশাখ পালন কারীদের কে কেউ অমুস্লিম বলে ঘোষনা দেওয়ার সাহস করলো না!!!
আমি নরকের কিট। তবুও গলা ফাটিয়ে বলতে ইচ্ছা করে "তোমরা যারা প্রচলিত নিয়মে ১মলা বৈশাখ পালন করো তারা মুরতাদ, মুততাদ, অমুসলিম, অমুস্লিম, হিন্দু দের অন্তর্ভুক্ত!!! তোমরা ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে গেছ।"
আর "নিশ্চৈ আল্লাহ তওবা কবুল কারী"
Posted by Niamul Hasan