- Back to Home »
- বিজ্ঞানী ও প্রগতিশীলরা কেনো ধর্মদ্রোহী?
Posted by : Niamul Hasan
শনিবার, ২১ জুন, ২০১৪
এর আগের একটা পোষ্টে আপনদের বলেছিলাম যে মধ্যযুগে ইসলাম ও খৃষ্টান দের
অবস্থা কেমন ছিলো। আবারো একটু সংক্ষেপে বলি। মধ্য যুগে খৃষ্টান শাসিত দেশ
গুলোতে বিজ্ঞানীদের ওপর যাজক রা কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।