Posted by : Niamul Hasan শুক্রবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৬

এই বিষয় টা নিয়েই কেন- সেটা আগে বলি, "জনাব জাকির" সাহেবের একটি লেকচারে শুনেছিলাম। তিনি বলছেন,

   "ঈশ্বর সবকিছু করতে পারবেন না। তিনি মিথ্যা কথা বলতে পারবেন না। তিনি সন্তান রাখতে পারবেন না।"
   সেই সাথে একটি কুটাভাসের (প্যারাডক্স) কথা তিনি বলেন,
     "ঈশ্বর কি জানেন যে আগামীকাল তিনি কি করবেন? যদি জানেন তবে আগামীকাল কি তার ব্যাতিক্রম করতে পারবেন না? যদি ব্যাতিক্রম করতে পারেন তবে গতকাল তিনি ভুল জানতেন। আর যদি ব্যাতিক্রম করতে না পারেন তবে তিনি সর্বসশক্তিমান নন।"
   
এর পর তিনি বলেন তিনি নাকি এরোকম হাজার টি কাজের লিষ্ট করতে পারবেন যা ঈশ্বার করতে পারবেন না।

তাই তার মতে ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান নন।
এটা যে কুরয়ানের শিক্ষা বিরোধী তাতে সন্দেহ নাই। এ ইস্যুতে অনেক বিখ্যাত আলেম জাকির নায়েক কে কাফের ফতোয়া দিয়েছেন।

কাফের হওয়ার জন্য কুরআনের একটা আয়াতের বিরোধীতা করাই যথেষ্ঠ। কুরয়ানে অসংখ্য বার বলা আছে আল্লাহ সর্বশক্তিমান।


"ঈশ্বর কি তাহলে সর্ব শক্তিমান নন?"

সতর্ক বার্তাঃ কাঠমোল্লা দের জন্য এই পোষ্ট টি নয়। যদি আপনি কাঠমোল্লা হয়ে পোষ্ট টি পড়তে আসেন তবে আপনার জন্য এটি একটি শয়তানী ওয়াস-ওয়াসা হতে পারে যার ফলে আপনার ঈমানের ক্ষতি হতেপারে।
এই পোষ্ট টি শুধুমাত্র শক্ত ঈমানদার দের জন্য এবং নাস্তিক দের জন্য। মাঝামাঝি কেও এই পোষ্ট টি দয়া করে পড়তে আসবেন না। এটি কোনো "ধর্মীয়" পোষ্ট নয় বরং "যুক্তি ও সাধারণ দর্শনবিদ্যার" র পোষ্ট।

১টি প্রশ্নঃ
"সর্বশক্তিমান ঈশ্বর কি এমন কোনো ভারি জিনিস তৈরি করতে পারবেন যেটা তোলা সম্ভব নয়?"

উক্ত প্যারাডক্স বা "কুটাভাস" অনুসারে ঈশ্বর যদি এমন জিনিস তৈরি করতে সক্ষম হন- যা তোলা সরানো সম্ভব নয়;
তাহলে,
     (ক) তিনি যদি তার তৈরি করা জিনিস তুলতে না পারেন তবে তিনি সর্বশক্তিমান থাকেন কিভাবে?

     (খ) আর তিনি যদি তার তৈরি করা জিনিস তুলতে পারেন তবে তা "তোলা সম্ভব নয়" কথাটি সত্য হলো কি করে? অর্থাৎ তিনি যা ইচ্ছা তাই তৈরি করতে পারেন নি।

তাহলে ঈশ্বর সর্বশক্তিমান হন কি করে?

কি কথাটা কি আপনার বিশ্বাসের ভিত্তি তে তে আঘাত করলো?
যদি করে তবে আপনার উচিৎ শেষ পর্যন্ত পড়া।

এটি আসলে এমন একটি "প্যারাডক্স" বা "কুটাভাস" যা লজিক বা যুক্তির বিপরীত।

এরোকম আরো একটি "কুটাভাস" হলো,
    "ঈশ্বর কি এমন একটি বৃত্ত আঁকতে পারবেন যা বর্গাকার?"

ঈশ্বর আসলে আমাদের কে এমন একটি জগতে পাঠিয়েছেন যুক্তি যে জগতের অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি নিয়ম। যুক্তির বিপরীতে কিছু ঘটা তো দূরে থাক আমাদের জন্য কিছু কল্পনাও করা দূরহ।

যুক্তির নিয়ম হলো, "যুক্তিকে খন্ডন করতে হয় যুক্তি দিয়ে।"
আর আপনার উক্ত এই প্রশ্ন গুলো আসলে সাধারণ যুক্তির বিপরীত। অর্থাৎ এই সমস্যা গুলো "অযৌক্তিক"

তাই "অযৌক্তিক" জিনিস খন্ডন করতে হবে "অযুক্তি" দিয়ে, অর্থাৎ যুক্তির বিপরীতে। কারণ এটাই যুক্তির নিয়ম।

আর কোন ঘটনা ঘটার "যুক্তি" বা "কারণ" হয় শুধুমাত্র একটি (একাধিক ও হতে পারে কিন্তু ঘটনা সমষ্টি একটি) কিন্তু সেই ঘটনা টা ঘটার "অযুক্তির" কোনো সীমানা নাই। একটি ঘটনা ঘটার যুক্তি একটি কিন্তু ঐ ঘটনা টি ঘটার "অযুক্তি" অসীম সংখ্যক।

কি তালগোল পাকিয়ে যাচ্ছে? তাহলে একটি পানির মত সহজ উদাহরণ দেই,

মনে করেন আপনি আমার গালে একটি থাপ্পড় মেরেছেন তাই আমার গাল লাল হয়েছে।

তাহলে এখানে আমার "গাল লাল" হওয়ার যুক্তি শুধুমাত্র একটি সেটি হলো, "আপনি আমাকে থাপ্পর মেরেছেন।"

কিন্তু আমার গাল লাল হওয়ার "অযুক্তি" -র সংখ্যা হাজারটি- যেমন,
      ১। পানির রঙ স্বচ্ছ, তাই আমার গাল লাল হয়েছে।
      ২। ১+১ এ ২ হয়, তাই আমার গাল লাল হয়েছে।
      ৩। ১+১ এ ৫ হয় না, তাই আমার গাল লাল হয়েছে।
      ৪। ইংরেজ একটি তেল চোরা জাতি, তাই আমার গাল লাল হয়েছে।
      ৫। প্রেসিডেন্ট ওবামা দাঁত মাজেন না, তাই আমার গাল লাল হয়েছে।
     .......  
     ........
    ........
এভাবে আমার গাল লাল হওয়ার পেছনে "অযুক্তি" অসীম সংখ্যক হতে পারে। কিন্তু আপনার কাছে "যুক্তি" হতে পারে মাত্র একটি। কারণ আপনি আমাকে নিজ হাতে থাপ্পড় মেরেছেন।

তাই প্রথমোক্ত "অযৌক্তিক" সমস্যার সমাধান অসীম সংখ্যক ভাবে "অযুক্তি" দিয়ে করা সম্ভব হবে।

আর এই সমস্যার সমাধান যখন "অযুক্তি" দিয়ে করা হবে তা "আপনার বোধগম্য" হবে না। কারণ আপনি বাস করেন যুক্তির জগতে যেখানে আপনি "অযৌক্তিক" কিছু কল্পনা পর্যন্ত করতে পারেন না।

কিন্তু বিশ্বাস করুন মানুষের মস্তিষ্কে এত সহজে কোনো অযৌক্তিক কিছু যৌক্তিক বা বিশ্বাসযোগ্য হিসেবে গৃহীত হয় না।

উক্ত সমস্যার সমাধানঃ

তাই যৌক্তিক উপায়েই প্যারাডক্স গুলোর সমাধানে যুক্তি দাঁড় করানো যায়। এখন আমি উক্ত প্যারাডক্স টির যৌক্তিক সমাধান দেব।
তাই,
ওপরের শুধু প্যারাডক্স টি ছাড়া যত কথা বলেছি সব ভুলে যান, মনে করেন যুক্তি নামক মানবিক দূর্বলতা দ্বারা আমি আপনার মস্তিষ্ক নিয়ে একটু খেলা করলাম। আর ওপরের কথা গুলো আপনার মাথার ওপরে দিয়ে গেলে আরো ভালো।

এখন আসেন শুরু করি,
উক্ত কুটাভাস টি যুক্তিবিদ্যার অনেক ক্লাসিক একটি বিষয়। এবং যৌক্তিক সমাধান ও আছে।

তাহলে "ঈশ্বর কি এমন কিছু ভারি বানাতে সক্ষম যা তোলা সম্ভব নয়।"

উত্তর হলো "হ্যা" অবশ্যই তিনি এরূপ কিছু বানাতে পারবেন।

   *"তাহলে তিনি সেই জিনিস টা তৈরি করার পর নিজে সেটি তুলতে পারবেন?"

এর উত্তর হলো "অবশ্যই সেটি তুলতে পারবেন?"

  *তিনি যদি সেটিকে তুলতে পারেন তবে সেটি "তোলা সম্ভব নয়" এমন জিনিস হলো কি করে?

এর উত্তর হলো- অবশ্যই "সেটি তোলা সম্ভব নয়" এমন জিনিস। কিন্তু তিনি সেটাকে তুলতে পারবেন কারণ, "তিনি অসম্ভব কে সম্ভব করতে পারেন।" জিনিস টা তখনো আসলেই "তোলা সম্ভব নয়" এমন জিনিস।
কিন্তু তিনি সেটা তুলতে পারছেন কারণ, "ঈশ্বারের গুণাবলী ই হচ্ছে অসম্ভব কাজ করা।"

তাই লজিক টা হলো,
তিনি যেহেতু "অসম্ভব" কাজ করছেন অর্থাৎ "জিনিস টাকে তুলছেন" সেহেতু জিনিস টা তোলা "অসম্ভব"।

সমাধান সব কিছু লজিকের মধ্যই আছে; লজিকের বিপরীতে কিচ্ছু যাচ্ছে না।

(অবশ্যই এটি আমার যুক্তি নয়, যুক্তি টি নিশ্চই কোনো বড় মাপের ফিলোসফারের। আমি শুধু নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা করে লেখার চেষ্টা করেছি মাত্র।)

লজিক হলো জগতের একটি সীমাবদ্ধতা। জীবদ্দশায় আমরা কখনো লজিকহীন হতে পারবোনা। যেমনঃ "পাগল লজিক ছাড়া কথা বলে" এ ঘটনার লজিক হলো, "সে তো পাগল তার বৈশিষ্ট হলো লজিক ছাড়া কথা বলা"

এই পৃথিবী তে একটি মাত্র বিশেষ অবস্থা আছে যখন মানুষ লজিক্যাল জগতের একটু হলেও বাইরে চলে যায়, সেটা হলো "স্বপ্ন"

"স্বপ্নের" একটি বৈশিষ্ট্য হলো "স্বপ্নের ঘটনার কোনো লজিক নাই।"

যেমন, আপনি একটি মানুষকে স্বপ্নে দেখছেন পরক্ষনেই দেখছেন সেই মানুষ টি হলো অন্য কোন মানুষ; অথবা সে হয়ে গেছে হয়ে গেছে- অন্য কোন মানুষ। আগে যে মানুষটিকে আপনি দেখছিলেন এ সে নয়; এবং ঠিক তখন (অর্থাৎ স্বপ্ন দেখার সময়) এই অযৌক্তিক ঘটনা কিভাবে ঘটলো এ চিন্তা করা ছাড়াই আপনি অকপটে মেনে নেন যে হ্যা সেই আগের মানুষ টি অন্য মানুষ হয়ে গিয়েছে।

লজিক হলো মানুষের মনের "সীমাবদ্ধতা" ;
মানবসম্প্রদায় যুক্তির সীমায় আবদ্ধ।
এবং যুক্তি কখনোই জগত সমূহের নিয়ম নয়। যুক্তি হলো শুধু আমি বা আমরা যে জগতে বাস করি সেই জগতের নিয়ম।

কোন যুক্তিবাদী বন্ধু হয়ত বা বলবেন যুক্তির অস্তিত্ব সব জগতেই আছে; কিন্তু তা আপেক্ষিক। অর্থাৎ বিভিন্ন জগতে যুক্তি বিভিন্ন রকম।
   -এ কথা কেউ বললে আমি তার বিরোধীতা করতে চাইলেও করতে পারবো না।

"বিভিন্ন জগতে যুক্তি বিভিন্ন রকম" এই ব্যাপারটা কি আপনার মাথার ওপর দিয়ে গেলো?

আচ্ছা একটা উদাহরণ দিচ্ছি,
(আপনাকে এখন একটু কল্পনা প্রবন হতে হবে)

মনে করেন, একটি জগৎ আছে যেটি দ্বিমাতৃক অর্থাৎ সেই জগতের মাত্রা মাত্র দুটি, দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ।
ব্যাপার টা আরো সহজ করার জন্য একটি সাদা কাগজ কে দ্বিমাতৃক জগৎ ধরে নেই।

এবার সেই দ্বিমাতৃক জগতে একটি বৃত্ত কল্পনা করুন। অর্থাৎ সাদা পৃষ্ঠায় একটা বৃত্ত অংকন করুন। এখন মনে করেন বৃত্তের পরিসীমার বাইরে একটি বিন্দু আছে।
এখন কোনো ভাবে কি বৃত্তের পরিসীমা ক্রস না করে বিন্দুটি কি বৃত্তের ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে?

অসম্ভব, ওই বিন্দু টি যদি বৃত্তের পরিধী ভেদ করা ছাড়াই বৃত্তের ভেতরে ঢুকরে চায় সেটা দ্বিমাত্রিক জগতে কোনো ভাবেই সম্ভব না।

কিন্তু এই ঘটনা টিই ত্রিমাতৃক জগতে ঘটা অত্যন্ত সাধারন একটি ব্যাপার।

নিচের চিত্রদুটি টি দেখুন ক্লিয়ার হবে ব্যাপারটা,

=================





প্রথম চিত্রে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন A থেকে B তে যাওয়ার জন্য দ্বিমাতৃক স্পেসে বৃত্তকে ক্রস করতেই হবে।

কিন্তু ২য় চিত্রে আপনারা দেখছেন একই বৃত্ত তৃমাতৃক জগতে আনলে তাকে ক্রস না করেই z অক্ষ অর্থাৎ উচ্চতার দিকে লাফ দিয়ে সহজেই বৃত্ত ক্রস না করে A থেকে B তে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে।


তাহলে বুঝেছেন তো, দ্বিমাত্রিক জগতে যা একেবারেই অসম্ভব, ত্রিমাতৃক জগতে তা অনায়াসে সম্ভব।

এতো বক বক করলাম এখন আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে, সত্য বা যুক্তির নিয়ম বিভিন্ন জগতে বিভিন্ন রকম। এক জগতে যার ব্যাখ্যা নাই, অন্য জগতে তা অনায়াসে সম্ভব।

আমি সম্ভবত অন্য দিকে চলে গেছি না?
আসুন তবে পয়েন্টে আসি। আমরা একটা প্যারাডক্স নিয়ে আলোচনা করছিলাম। আসেন সেটি সমাধান করি। আরে সমাধান তো করার পরই বক বক শুরু করলাম।

তো আর কিছু তো বাকী নাই, সব বলে দিয়েছি; তাহলে এখানে কি করছেন? যান নিজের কাজ করেন গিয়ে।

এতো যখন বলেই ফেলেছি তবে শেষ একটা কথা বলি, এটুকু যা বলব ধর্মের ব্যাপারে আমার অনুভূতি ও নিজস্ব মন্তব্য এবং সাথে আরো কিছু কথা।

সেটা হলো ধর্ম এমন একটা বিষয় যেটা যুক্তি থেকে পবিত্র। যুক্তি দিয়ে বিচার করে করে ধর্মের নিয়ম মানা মানে ধার্মিক হওয়া নয় বরং কপটতা বা ভান্ডামী করা।
কারণ যুক্তি দাঁড়িয়ে থাকে তথ্যের ওপর আর তথ্য ধ্রুব কোন জিনিস নয়। তথ্য প্রতিনিয়ত নবীকরণ হচ্ছে।

তাই যুক্তি দিয়ে ধর্ম মানলে যুক্তি যখন ভেংগে পড়বে তখন আপনি ধর্ম থেকে দূরে নিক্ষিপ্ত হবেন যুক্তি দ্বারাই।

আচ্ছা আমি আসলে ধর্ম মানি কেন? কারণ যুক্তি দিয়ে আমি কূলকিনারা করতে পারিনি বলেই তো আমি অলৌকিকের আশ্রয় নিয়েছি, ধর্মের নিয়ে জমা হয়েছি।

তাই অলৌকিক কে অলৌকিক মানার পর যদি যুক্তি দিয়ে সেই অলৌকিকে বিচার করতে যান তবে আপনি সিরিয়াল ভন্ড (সিরিয়াল কিলারের মত)। একের পর এক ভন্ডামী আপনি করেই যাচ্ছেন।

তাই ধার্মিক হতে হলে আপনাকে ধর্মান্ধ হতেই হবে।
কারণ আপনার বিশ্বাস সংক্রান্ত যুক্তি উপস্থাপন পর্ব শেষ। এ ব্যাপারে আপনি আপিল অবশ্যই করতে পারবেন। তবে বর্তমান অবস্থানে দাঁড়িয়ে নয়, আপনাকে পূর্বের অবস্থায় ফিরে গিয়ে আপিল করতে হবে।

তবে, ধর্মের অভ্যন্তরীণ বিদ্যমান থাকা একই বিষয়েরএকাধিক আইন আপনি অবশ্যই যুক্তি দিয়ে একটি মেনে নিতে পারেন (অবশ্যই যুক্তি হতে হবে ঔ ধর্মের সূত্রাঅনুযায়ী। আপনার মন গড়া যুক্তি হতে পারবে না।)

তাই আপনার বিশ্বাস ও যুক্তির দন্দ্ব আপনার নিজস্ব চিন্তার ও দর্শনের ব্যাপার। এবং আপনার নিজস্ব দর্শন ধর্মের ওপর চাপানোর কোনো অধিকার নাই আপনার।

{ 1 মন্তব্য(গুলি)... read them below or add one }

  1. AsSalamu Alaikum My brother,

    MaShaaAllah, May Allah increase you in beneficial knowledge and guidance and me too.

    But I have 2 things to get your attention, if you please have time.
    .....................
    No. 1. When you wrote this: তাই তার মতে ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান নন।

    Do you have a reference of what you wrote about brother Dr Zakir Naik that you wrote "তাই তার মতে ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান নন।"

    Do you realise my brother, the consequence of what you wrote about him? If he is not what you indicated about him, you are causing harm to such a Muslim brother of yours and the consequence is in this hadith that I can instantly quote to you from this link https://sunnah.com/adab/12:
    Graded Sahih By Al Albani
    Reference : Al-Adab Al-Mufrad 240
    In-book reference : Book 12, Hadith 3
    English translation : Book 12, Hadith 240

    ........
    Al-Mustawrid reported that the Prophet, may Allah bless him and grant him peace, said, "If anyone eats a meal at the expense of a Muslim's honour, Allah will feed him a like amount of Hellfire. If anyone clothes himself with a garment at the expense of a Muslim's honour, Allah will clothe him with a like amount of Hellfire. If anyone achieves a position of showing-off and hypocrisy at the expense of a Muslim's honour, Allah will put him in a position of showing-off and hypocrisy on the Day of Rising.
    ........

    Though in your case, I definitely believe you did not intend for your own benefit except that he might not go with your 'understanding of Islam'. But it is certain that your comment will cause him dishonor about this brother. Therefore, you might not be out of the implication of this hadith.
    .............

    But anyways, I would ask you to put the references from where you get that idea of what you understood as তাই তার মতে ঈশ্বর সর্ব শক্তিমান নন।

    And then if I were you, I would not dare rather stay sleepless for 100 nights before writing a blog quoting such conclusion thus causing such harm to another Muslim brother like Dr Zakir Naik. But you dare even not to put the references my brother.

    May Allah save you from this. May Allah save me from causing harm to another Muslim brother.

    The second one is again your comment:
    "তাই ধার্মিক হতে হলে আপনাকে ধর্মান্ধ হতেই হবে।"
    I feel so lost after you had such logic you concluded with this.
    I think you did not mean what you wrote rather you wanted to mean what Allah said as the first criteria of believer is "Believe in Unseen" (Quran 2:3)
    But not now, InShaaAllah we will talk that later in detail.


    But that does not mean তাই ধার্মিক হতে হলে আপনাকে ধর্মান্ধ হতেই হবে।

    উত্তরমুছুন

আল-কুরআনের আলো



কুরআন আয়াতের এই প্লাগইন টি আমরা সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছি। বিস্তারিত জানতে অথবা আপনার ওয়েব সাইটে এই প্লাগইন টি যুক্ত করতে এখানে ক্লিক করুন

Popular Post

- Copyright © অপঠিত দৈনিকী-র বাংলা ব্লগ