Archive for জুন 2014
বিজ্ঞানী ও প্রগতিশীলরা কেনো ধর্মদ্রোহী?
এর আগের একটা পোষ্টে আপনদের বলেছিলাম যে মধ্যযুগে ইসলাম ও খৃষ্টান দের
অবস্থা কেমন ছিলো। আবারো একটু সংক্ষেপে বলি। মধ্য যুগে খৃষ্টান শাসিত দেশ
গুলোতে বিজ্ঞানীদের ওপর যাজক রা কি পরিমান নির্যাতন চালিয়েছে।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
বিজ্ঞানীরা কোনো বৈজ্ঞানিত তত্ত্ব উপস্থাপন করলে তা যদি বাইবেলে বিরুদ্ধে যায় তবে বিজ্ঞানীকে সেই তত্ত্ব ভুল বলে স্বিকার করে প্রত্যাহার করতে হবে। নতুবা তার বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির ব্যাবস্থা ছিলো।
কিন্তু আসলে বিজ্ঞানীরা দেসব তত্ত্ব উপস্থাপন করতো এবং বিনিময় শাস্তি পেতো, সেসব তত্ত্বের অনেক তত্ত্বের বাইবেলের সাথে কোনো সম্পর্কই ছিলো না। তাই ভাবা হয় বিজ্ঞানীদের ওপর দমন চালানোর জন্যই মূলতো ততকালীন যাজক রা বাইবেলের দোহায় দিতো।
এমন অনেক বিজ্ঞানী আছে যাদের কে তারা (যাজকরা) মৃত্য দন্ড দিয়ে হত্যা করেছে শুধু এই কারনে যে তারা এমন তত্ত্ব প্রস্তাব করেছে যে তা বাইবেলের বিরুদ্ধে। এর সবচেয়ে বড় উধাহরন হলো মহাবিজ্ঞানী গ্যালিলিও কে হত্যা করা।
ফলে বিজ্ঞানী সমাজের প্রত্যেক বিজ্ঞানীদের মধ্য যাজক দের বিরুদ্ধএ এক গুপ্ত ক্ষোভ জমতে থাকে। অবশেষে যখন রেনেসার যুগ এলো বিজ্ঞানীরা তখন পূর্ন স্নাধীনতা পেলো। তারা যাজক দের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নিতে শুরুকরলো।
“বিজ্ঞান সমাজে কেউ ঈশ্বরের কথা বললে তাকে রিতিমত একঘরে হয়ে পড়তে হতো”-(ড মরিস বুকাইল)
এভাবে বিজ্ঞানীরা ধর্মের ঈশ্বরের বিরোধীতা করতে শুরু করলো, ঐ খৃষ্টান যাজক গুলোর কারনে।
এবার বলি প্রপগতিশীলরা কেনো ধর্মের বিরোধীতা করে। আমারা সবআই জানি এক্যে প্রগতিশীলরা চরম ভাব্র বিজ্ঞানী ভক্ত। আর মানুষ যার ভক্ত তাকে শুধু অনুসরন ই করে না বরং অনুকরন ও করে। এটা মানউষের সাইকোলোজি। তারা পেছনের ইতিহাস জেনে অথবা না জেনে শুধু বিজ্ঞানীদের অনুসরণ করতে গিয়ে ধর্মের নিরোধিতা করছে।
এখন আমাদের কর্তব্য হবে যে এই সোকল্ড প্রগতিশীল দের কে বোঝানো, বিজ্ঞানীদেই এই ধর্মদ্রোহীতার ইতিহাস। এবং তাদেরকে এও ব্জহাতে হবে যে ততকালীন খ্রষ্টান রা ছিলো বিজ্ঞান বিরোধী। ইসলাম বা মুসলিম কোনো কালেই বিজ্ঞান বিরোধী তো ছিলোই না, বরং মধ্যযুগে সর্ব প্রথম ইসলামিক ইউনিভার্সিটি গুলোতে আন্তর্যাতিক ভাবে বিজ্ঞান চর্চা শুরু হয়।
যারা বলে ইসলাম মধ্যযুগীয় ব্যাপার-স্যাপার......
আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলাম এবং ইহুদি+খ্রিষ্টান
দের অবস্থা কেমন ছিলো।
প্রথমে খ্রিষ্টান দের কথা বলি। মধ্য যুগ এবং এর আগে ও পরের কিছু সময় ছিলো খ্রিষ্টান দের এক অন্ধকার মুহুর্ত। তৎকালীন ধর্মীয় নেতা ও পাদ্রী রা ছিলো সব ক্ষমতার অধকারী।
খ্রিষ্টান ধর্মের বানী ভুল প্রমানিত হবে বলে তারা তৎকালীন বিজ্ঞানী সমাজের সাথে ছরম শত্রুতা পূর্ন মনোভাব পোষন করতো।
তাদের হাতে বহু বিজ্ঞানী শুধু লাঞ্চিতৈ হয় নি বরং ওয় সোকল্ড জাজকরা বিজ্ঞানীদের হত্যা করে চরম অধর্মের কাজ করে দেখিয়েছে। বিজ্ঞানীরা কোনো তথ্য বা তত্ত্ব প্রকাশ করলে তা যদি বাইবেলের বিরুদ্ধে যাই তাহলেই কাম সারচে। হয় ওঈ বিজ্ঞানীকে ভুল স্বীকার করে বাইবেল অনুসারে তত্ত্ব পাল্টাতে হবে নতুবা ফাসির মঞ্চ তার জন্য উন্মুক্ত।
তারা গ্যালিলিয়ো এর মত মহা বিজ্ঞানীদের ছাড়েনি হত্যা করেই থেমেছে।
এই হলো মধ্য যুগের খ্রিষ্টান সমাজের অবস্থা।
--------------- ------
এবার আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলামিক সমাজের কি অবস্থা ছিলো। আমরা জানি খোয়ারিজমি, আন-নাফসি, ইবনে সীনার মতো মহা বিজ্ঞানীরা শিধু বিজ্ঞানের সমৃদ্ধি সাধন ই করেনি বরং বীজগনিত, আলোক বিজ্ঞানের মতো বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ন বিষয়ের উতপত্তি সাধন করেছে।
রি মধ্য যুগেই ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে বিজ্ঞান অধ্যায়ন সনযুক্ত করা হয়। তখন ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের তো কোনো বিরোধ ই ছিলো না বরং বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ধর্মের জমজ বোন (ড মরিস বুকাইল).
যখন বিজ্ঞান ছিলো বাইবেলের শত্রু তখন বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ইসলামের পরম বন্ধু।
---------
আজ মুসলিম দের বিজ্ঞানে অবদানের পরিমান একেবারেই কম হওয়ার একমাত্র কারন তাদের মনোভাব পাল্টে যাওয়া।
ফিরিয়ে দাও মধ্য যুগীয় ইসলামিক মনোভাব, আমি তোমাকে দেবো আরো অনেক সমৃধ এক পৃথিবী।
------
মন্তব্যঃ মধ্য যুল ইসলামের জন্য লজ্জাকর সময় ছিলো না। বরং ছিলো গর্বের সময়। আর মধ্য যুগ যদি বর্বর আর সেকেলে ছিলো, তবে সেই বর্বর আর সেকেলে ছিলো মধ্যযুগের খৃঢটান সমাজ।
(বানান ভুলের জন্য দুঃখিত। খুব দ্রুত লেখাটি মোবাইলে লিখেছি।)
প্রথমে খ্রিষ্টান দের কথা বলি। মধ্য যুগ এবং এর আগে ও পরের কিছু সময় ছিলো খ্রিষ্টান দের এক অন্ধকার মুহুর্ত। তৎকালীন ধর্মীয় নেতা ও পাদ্রী রা ছিলো সব ক্ষমতার অধকারী।
খ্রিষ্টান ধর্মের বানী ভুল প্রমানিত হবে বলে তারা তৎকালীন বিজ্ঞানী সমাজের সাথে ছরম শত্রুতা পূর্ন মনোভাব পোষন করতো।
তাদের হাতে বহু বিজ্ঞানী শুধু লাঞ্চিতৈ হয় নি বরং ওয় সোকল্ড জাজকরা বিজ্ঞানীদের হত্যা করে চরম অধর্মের কাজ করে দেখিয়েছে। বিজ্ঞানীরা কোনো তথ্য বা তত্ত্ব প্রকাশ করলে তা যদি বাইবেলের বিরুদ্ধে যাই তাহলেই কাম সারচে। হয় ওঈ বিজ্ঞানীকে ভুল স্বীকার করে বাইবেল অনুসারে তত্ত্ব পাল্টাতে হবে নতুবা ফাসির মঞ্চ তার জন্য উন্মুক্ত।
তারা গ্যালিলিয়ো এর মত মহা বিজ্ঞানীদের ছাড়েনি হত্যা করেই থেমেছে।
এই হলো মধ্য যুগের খ্রিষ্টান সমাজের অবস্থা।
---------------
এবার আসুন দেখি মধ্য যুগে ইসলামিক সমাজের কি অবস্থা ছিলো। আমরা জানি খোয়ারিজমি, আন-নাফসি, ইবনে সীনার মতো মহা বিজ্ঞানীরা শিধু বিজ্ঞানের সমৃদ্ধি সাধন ই করেনি বরং বীজগনিত, আলোক বিজ্ঞানের মতো বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ন বিষয়ের উতপত্তি সাধন করেছে।
রি মধ্য যুগেই ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে বিজ্ঞান অধ্যায়ন সনযুক্ত করা হয়। তখন ইসলামের সাথে বিজ্ঞানের তো কোনো বিরোধ ই ছিলো না বরং বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ধর্মের জমজ বোন (ড মরিস বুকাইল).
যখন বিজ্ঞান ছিলো বাইবেলের শত্রু তখন বিজ্ঞান হয়ে উঠেছিলো ইসলামের পরম বন্ধু।
---------
আজ মুসলিম দের বিজ্ঞানে অবদানের পরিমান একেবারেই কম হওয়ার একমাত্র কারন তাদের মনোভাব পাল্টে যাওয়া।
ফিরিয়ে দাও মধ্য যুগীয় ইসলামিক মনোভাব, আমি তোমাকে দেবো আরো অনেক সমৃধ এক পৃথিবী।
------
মন্তব্যঃ মধ্য যুল ইসলামের জন্য লজ্জাকর সময় ছিলো না। বরং ছিলো গর্বের সময়। আর মধ্য যুগ যদি বর্বর আর সেকেলে ছিলো, তবে সেই বর্বর আর সেকেলে ছিলো মধ্যযুগের খৃঢটান সমাজ।
(বানান ভুলের জন্য দুঃখিত। খুব দ্রুত লেখাটি মোবাইলে লিখেছি।)
Posted by Niamul Hasan
প্রোজেক্ট অনলাইন বাংলা কুরআন টুল
সকল প্রশংসামহান রব্বুল আলামীনের জন্য। আজ পবিত্র এক রাতে একটা গুরুত্বপূর্ন কাজ সম্পূর্ন করলাম।
আপনারা অনেকে হয় তো জানেন যে আমি ও আমার বেশ কিছু বন্ধু মিলে আল কোরআনের ইউনিক কোডের বাংলা ডেটাবেজের ওপর কাজ করছিলাম। হ্যা নিজেদের প্রয়োজনেই কাজে হাত দিয়েছি।
সেই ডেটাবেস দিয়ে একটা প্রাথমিক ভাবে মোবাইল ভার্সনের সাইট রিলিজ করছিলাম। আমাদের মূল লখ্য ছিলো অনলাইনে বাংলা অ্যাত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিন্যাস করা। যাতে আমাদের অনলাইনে দ্বিন প্রচারের সময় উদৃতি দিতে সুবিধা হয়। আর অন্য রাও যেনো আমাদের সাইট ব্যাবহার করতে পারে।
হ্যা সিষ্টেম তৈরি করা আজ সম্পূর্ন করলাম। এই সাইটের মাধ্যমে ব্যাবহার কারীরা যেমন পুরো কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়তে পারবে, বিষয় ভিত্তিক অ্যাত (ক্যাটাগরি) পড়তে পারবে। তেমনি বিভিন্ন অ্যাতের ক্যাটাগরি যোগ করে আমাদের বিন্যাস কাজে সাহাজ্য করতে পারবে।
সাইটের সুবিধা সমূহ।
১। অনলাইনে কুরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ার সহজ সুবিধা।
২। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আয়াত সাজানো, যাতে আপনি সহজেই বিষয় ভিত্তিক আয়াত অধ্যায়ন করতে পারেন। এবং আপনি আয়াত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে আমাদের সাহায্য করতে পারেন।
৩। শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করার সুবিধা। আপনি সহজেই শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করতে পারবেন। এতে আপনাকে কুরআনের পাতা উল্টিয়ে কষ্ট করে আয়াত খুজতে হবে না।
৪। সদস্য নিবিন্ধন করার সুবিধা, এবং প্রত্যেকের জন্য আলাদা কন্ট্রোল প্যানেল। ও ডেভলোপার প্যানেল।
৫। সদস্যদের মধ্য চ্যাটিং ও প্রাইভেট ম্যাসাজিং ও অনলাইন কনভারসেশনের সুবিধা।
৬। আমাদের সাইটের ভিজিটরাই আমাদের ডেভলোপার।
www.alquranbd.c om
থ্যাংক্স টু ফরেন পাগল, নিলু হাসান, শফিউল আলম ভাই.
আপনারা অনেকে হয় তো জানেন যে আমি ও আমার বেশ কিছু বন্ধু মিলে আল কোরআনের ইউনিক কোডের বাংলা ডেটাবেজের ওপর কাজ করছিলাম। হ্যা নিজেদের প্রয়োজনেই কাজে হাত দিয়েছি।
সেই ডেটাবেস দিয়ে একটা প্রাথমিক ভাবে মোবাইল ভার্সনের সাইট রিলিজ করছিলাম। আমাদের মূল লখ্য ছিলো অনলাইনে বাংলা অ্যাত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিন্যাস করা। যাতে আমাদের অনলাইনে দ্বিন প্রচারের সময় উদৃতি দিতে সুবিধা হয়। আর অন্য রাও যেনো আমাদের সাইট ব্যাবহার করতে পারে।
হ্যা সিষ্টেম তৈরি করা আজ সম্পূর্ন করলাম। এই সাইটের মাধ্যমে ব্যাবহার কারীরা যেমন পুরো কোরআনের বাংলা অনুবাদ পড়তে পারবে, বিষয় ভিত্তিক অ্যাত (ক্যাটাগরি) পড়তে পারবে। তেমনি বিভিন্ন অ্যাতের ক্যাটাগরি যোগ করে আমাদের বিন্যাস কাজে সাহাজ্য করতে পারবে।
সাইটের সুবিধা সমূহ।
১। অনলাইনে কুরআনের বাংলা অনুবাদ পড়ার সহজ সুবিধা।
২। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে আয়াত সাজানো, যাতে আপনি সহজেই বিষয় ভিত্তিক আয়াত অধ্যায়ন করতে পারেন। এবং আপনি আয়াত গুলোকে ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করে আমাদের সাহায্য করতে পারেন।
৩। শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করার সুবিধা। আপনি সহজেই শব্দ দিয়ে আয়াত সার্চ করতে পারবেন। এতে আপনাকে কুরআনের পাতা উল্টিয়ে কষ্ট করে আয়াত খুজতে হবে না।
৪। সদস্য নিবিন্ধন করার সুবিধা, এবং প্রত্যেকের জন্য আলাদা কন্ট্রোল প্যানেল। ও ডেভলোপার প্যানেল।
৫। সদস্যদের মধ্য চ্যাটিং ও প্রাইভেট ম্যাসাজিং ও অনলাইন কনভারসেশনের সুবিধা।
৬। আমাদের সাইটের ভিজিটরাই আমাদের ডেভলোপার।
www.alquranbd.c
থ্যাংক্স টু ফরেন পাগল, নিলু হাসান, শফিউল আলম ভাই.
Posted by Niamul Hasan
যারা বলে, "ধর্ম নীরপেক্ষতা মানে ধর্ম হীনতা নয়"
ধর্ম নীরপেক্ষ মতবাদ প্রকাশ্য কুফরি। যারা বলে, "ধর্ম নীরপেক্ষতা মানে ধর্ম
হীনতা নয়" যারা ধর্মনীরপেক্ষ বাদে বিশ্বাসী, যারা বলে সকল ক্ষেত্রে ধর্ম
মানা যাবে না, আল্লাহর কসম তারা মুনাফিক মুনাফিক মুনাফিক।
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়নের পর বাংলাদেশ কে সেকুলারিজম বা ধর্মনীরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা করা হয়। শেস্ক মুজিবের তত্বাবধায়নে চার বার সংবিধান সংশোধন করা হলেও আল্লাহর ওপর তো বিশ্বাসের কথা বলাই হয় নি, বরং এই সেকুলারিজম পর্যন্ত সরানো হয় নি।
অবশেষে ৫ম সংশোধনীতে মেজর জিয়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর বিশ্বাসের কথা স্থাপন করেন।
মুজিব নিজেই ছিলো ধর্ম নীরপেক্ষ বাদী (মুনাফিক) তার বেটি মুসল্মান হবে এই আশা টা করেন কেমনে?
বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়নের পর বাংলাদেশ কে সেকুলারিজম বা ধর্মনীরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষনা করা হয়। শেস্ক মুজিবের তত্বাবধায়নে চার বার সংবিধান সংশোধন করা হলেও আল্লাহর ওপর তো বিশ্বাসের কথা বলাই হয় নি, বরং এই সেকুলারিজম পর্যন্ত সরানো হয় নি।
অবশেষে ৫ম সংশোধনীতে মেজর জিয়া সংবিধানে আল্লাহর ওপর বিশ্বাসের কথা স্থাপন করেন।
মুজিব নিজেই ছিলো ধর্ম নীরপেক্ষ বাদী (মুনাফিক) তার বেটি মুসল্মান হবে এই আশা টা করেন কেমনে?
Posted by Niamul Hasan