- Back to Home »
- ফিলিস্তিন-ইজরাইল যুদ্ধ বিরতি?!!!!
Posted by : Niamul Hasan
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০১৪
ফিলিস্তিন-ইজরাই
ল
প্রসঙ্গে জাতিসংঘ ও তথাকথিত পশ্চিমা সম্রাজ্যবাদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সংগঠন
গুলো “যুদ্ধ বিরতির” কথা বলছে, আমী হতবাগ তাদের কথায়। এখানে যুদ্ধবিরতির
কথা আসছে কোথায় থেকে? যেখানে যুদ্ধই নাই।
এমন একটা বর্বর নির্মম মুসলিম দমন কে তারা “গনহত্যা” না বলে “যুদ্ধ” বলছে কেনো?
ফিলিস্তিন থেকে যে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে তার উদাহরন যেনো ঢিল মেরে ট্যাংক ধ্বংস করা।
ইজরাইলের মদদ দাতা পশ্চিমা এটাকে যুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করছে এই কারণে, যেনো তাদেরকে এই নির্মম মানবতা বিরোধী বর্বর গনহত্যায় মুসলিম দের সাহায্য করতে না হয়।
নবী-রাসূলদের আগমনে ধন্য ফিলিস্তিনের ভূমিতে আজ মুসলমানরা হয়ে আছে প্রবাসী। ভুখন্ডহীন যাযাবর জাতি ইহুদীরা উড়ে এসে জুড়ে বসে নিজেদের রাজত্য প্রতিষ্ঠা করতে খুব লাফালাফি করতেছে। যেনো মরিবার তরে পিপিলিকার পাখা গজিয়েছে।
আল্লাহ এদের সম্পর্কে বলেন,
“কাফেররা যেন মনে না করে যে আমি যে, অবকাশ দান করি, তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে করে তারা পাপে উন্নতি লাভ করতে পারে। বস্তুতঃ তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক শাস্তি।” (৩:১২৮)
ফিলিস্তিনের বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ী মুসলমানরা নিজেই। কারণ মুসলমানরা জিহাদ বিহীন শান্তি কামনা শুরু করেছে, যা অসম্ভব।
আল্লাহ এই মুসলমান দের সম্পর্কে বলেন,
“তুমি কি সেসব লোককে দেখনি, যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তোমরা নিজেদের হাতকে সংযত রাখ, নামায কায়েম কর এবং যাকাত দিতে থাক? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জেহাদের নির্দেশ দেয়া হল, তৎক্ষণাৎ তাদের মধ্যে একদল লোক মানুষকে ভয় করতে আরম্ভ করল, যেমন করে ভয় করা হয় আল্লাহকে। এমন কি তার চেয়েও অধিক ভয়। আর বলতে লাগল, হায় পালনকর্তা, কেন আমাদের উপর যুদ্ধ ফরজ করলে! আমাদেরকে কেন আরও কিছুকাল অবকাশ দান করলে না। ( হে রসূল) তাদেরকে বলে দিন, পার্থিব ফায়দা সীমিত। আর আখেরাত পরহেযগারদের জন্য উত্তম। আর তোমাদের অধিকার একটি সূতা পরিমান ও খর্ব করা হবে না।”
ভয়ের কিছু নাই দুঃভাগ্য আপনার আর আমার। কারণ আমি আর আপনি শহীদ হয়ে জান্নাতের অধিবাসী হতে পারলাম না, রাসূল (সাঃ) ভবিষ্যত বানী করে গেছেন, “যতদিন না ইহুদীদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা জয় লাভ করবে ততদিন কেয়ামত হবে না”
অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে ইহুদীদের পতন আনিবার্য।
যুদ্ধ বিরিতি হলেই পরিস্থিতি ঠিক হয়ে গেছে বলে মনে করবেন না। ইহুদীরা জন্মগত ভাবেই মুসলমানদের শত্রু।
তাই জাগো হে বীর মুজাহিদ, জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ো, মুসলমানদের বিজয় ত্বরান্বিত করো। সবাই জিহাদের মনোভাব পোষন করুন।
আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “যার শহিদী মৃত্যুর তামান্না নাই, তার মৃত্যু জাহিলিয়াতের মৃত্যু…”
বর্তমানে আমাদের করনীয়, যথাসম্ভব ইজিরাইলি পন্য বর্জন করুন। ইজরাইলি পানিয়তে (ড্রিংক্স) বাজার সয়লাব। যেমন: কোকাকোলা, পেপসি, কোকাকোলা ও পেপসি সিরিজের সব ড্রিংক্স, আর সি, সেভেন আপ ইত্যাদি। রোজার মওসুমে এসব ইজরাইলি পানিয় পরিত্যাগ করুন। কারন এই সময়েই এই পানিয় ব্যাবসা জমজমাট।
এমন একটা বর্বর নির্মম মুসলিম দমন কে তারা “গনহত্যা” না বলে “যুদ্ধ” বলছে কেনো?
ফিলিস্তিন থেকে যে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করা হচ্ছে তার উদাহরন যেনো ঢিল মেরে ট্যাংক ধ্বংস করা।
ইজরাইলের মদদ দাতা পশ্চিমা এটাকে যুদ্ধ হিসেবে আখ্যায়িত করছে এই কারণে, যেনো তাদেরকে এই নির্মম মানবতা বিরোধী বর্বর গনহত্যায় মুসলিম দের সাহায্য করতে না হয়।
নবী-রাসূলদের আগমনে ধন্য ফিলিস্তিনের ভূমিতে আজ মুসলমানরা হয়ে আছে প্রবাসী। ভুখন্ডহীন যাযাবর জাতি ইহুদীরা উড়ে এসে জুড়ে বসে নিজেদের রাজত্য প্রতিষ্ঠা করতে খুব লাফালাফি করতেছে। যেনো মরিবার তরে পিপিলিকার পাখা গজিয়েছে।
আল্লাহ এদের সম্পর্কে বলেন,
“কাফেররা যেন মনে না করে যে আমি যে, অবকাশ দান করি, তা তাদের পক্ষে কল্যাণকর। আমি তো তাদেরকে অবকাশ দেই যাতে করে তারা পাপে উন্নতি লাভ করতে পারে। বস্তুতঃ তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক শাস্তি।” (৩:১২৮)
ফিলিস্তিনের বর্তমান অবস্থার জন্য দায়ী মুসলমানরা নিজেই। কারণ মুসলমানরা জিহাদ বিহীন শান্তি কামনা শুরু করেছে, যা অসম্ভব।
আল্লাহ এই মুসলমান দের সম্পর্কে বলেন,
“তুমি কি সেসব লোককে দেখনি, যাদেরকে নির্দেশ দেয়া হয়েছিল যে, তোমরা নিজেদের হাতকে সংযত রাখ, নামায কায়েম কর এবং যাকাত দিতে থাক? অতঃপর যখন তাদের প্রতি জেহাদের নির্দেশ দেয়া হল, তৎক্ষণাৎ তাদের মধ্যে একদল লোক মানুষকে ভয় করতে আরম্ভ করল, যেমন করে ভয় করা হয় আল্লাহকে। এমন কি তার চেয়েও অধিক ভয়। আর বলতে লাগল, হায় পালনকর্তা, কেন আমাদের উপর যুদ্ধ ফরজ করলে! আমাদেরকে কেন আরও কিছুকাল অবকাশ দান করলে না। ( হে রসূল) তাদেরকে বলে দিন, পার্থিব ফায়দা সীমিত। আর আখেরাত পরহেযগারদের জন্য উত্তম। আর তোমাদের অধিকার একটি সূতা পরিমান ও খর্ব করা হবে না।”
ভয়ের কিছু নাই দুঃভাগ্য আপনার আর আমার। কারণ আমি আর আপনি শহীদ হয়ে জান্নাতের অধিবাসী হতে পারলাম না, রাসূল (সাঃ) ভবিষ্যত বানী করে গেছেন, “যতদিন না ইহুদীদের বিরুদ্ধে মুসলমানরা জয় লাভ করবে ততদিন কেয়ামত হবে না”
অর্থাৎ মুসলমানদের হাতে ইহুদীদের পতন আনিবার্য।
যুদ্ধ বিরিতি হলেই পরিস্থিতি ঠিক হয়ে গেছে বলে মনে করবেন না। ইহুদীরা জন্মগত ভাবেই মুসলমানদের শত্রু।
তাই জাগো হে বীর মুজাহিদ, জিহাদে ঝাপিয়ে পড়ো, মুসলমানদের বিজয় ত্বরান্বিত করো। সবাই জিহাদের মনোভাব পোষন করুন।
আল্লাহর রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “যার শহিদী মৃত্যুর তামান্না নাই, তার মৃত্যু জাহিলিয়াতের মৃত্যু…”
বর্তমানে আমাদের করনীয়, যথাসম্ভব ইজিরাইলি পন্য বর্জন করুন। ইজরাইলি পানিয়তে (ড্রিংক্স) বাজার সয়লাব। যেমন: কোকাকোলা, পেপসি, কোকাকোলা ও পেপসি সিরিজের সব ড্রিংক্স, আর সি, সেভেন আপ ইত্যাদি। রোজার মওসুমে এসব ইজরাইলি পানিয় পরিত্যাগ করুন। কারন এই সময়েই এই পানিয় ব্যাবসা জমজমাট।