- Back to Home »
- প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিস্টেম কিভাবে আমাদের শোষন করছে
Posted by : Niamul Hasan
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৪
“প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিস্টেম কিভাবে আমাদের শোষন করছে”
বর্তমানে অঘষিত পুজিবাদী সমাজ ব্যাবস্তা সম্পদ কতিপয় অসাধু ব্যাক্তিদের হাতে দেশের সম্পদ পুঞ্জিভূত করে সমাজে চরম বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
আল্লাহর দেওয়া অর্থনৈতক ব্যাবস্থা না মানার জন্যই আমাদের এই ছরম পরিনতি। আসুন দেখি প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিষ্টেম কিভাবে আমাদের কৌশলে শোষন করছে।
ধরুন আপনি আমানত হিসেবে ব্যাংকে টাকা রাখলেন A টাকা। ব্যংক নির্দিষ্ট সময় পর আপনাকে A+3% টাকা দেবে।
আবার ব্যাংক থেকে একটি কম্পানির মালিক ঋন নিলো ৫০০০A টাকা যেখানে আপনার মতো ৫০০০ লোকের টাকা রয়েছে। বিনিময় ওই কম্পানি ব্যাংক কে সুদ দিচ্ছে ৬%
তাহলে ব্যাংকের লাভ ৬-৩=৩%
আর নিশ্চই ব্যাংক ৬% সুদ দিয়ে কম্পক্ষে ১৫% লাভ করে।
কখনো কি চিন্তা করে দেখেছেন কি ভাবে কার কাছে থেকে এই লাভ করে?
হ্যা ঠিক তাই আপনার মতো ৫০০০ লোকের টাকায় ব্যাবসা করে কোম্পানি গুলো আপনার কাছে থেকেই লাভ করতেছে + ব্যাংকে যে ৬% সুদ নিচ্ছে তাও কিন্তু নিচ্ছে আপনার কাছে থেকে।
আপনি তাহলে ন্যায্য মূল্য থেকে কম পাছেন কম্পক্ষে শুধু সুদ (ব্যাঙ্ক+কোম্পানির সুদ) থেকে ৬+৩-৩=৬%
যাই হোক এখনো পর্যন্ত কোনো সমস্যা নাই কারন যারা আপনাকে টাকার ব্যাবস্তা করে দিচ্ছে তারা পারিশ্রমিক স্বরূপ টাকা নিচ্ছে। সমস্যা টা তৈরি হয় তখন যখন কোম্পানি ব্যাবসায় লস খায়।
কোম্পানির লস হলে ব্যাঙ্ক কে ঠিকি সুদ দিতে হুচ্ছে। আর ব্যাংক ও আপনাকে সুদ দিচ্ছে। কোম্পানি গুলো এই পুরো লসের টাকা আবার লাভ ও সুদ সহ জনগনের থেকেই আদায় করছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। যার ফলাফল মুদ্রা স্ফিতি, আবার সরাসরি পন্যের দাম বাড়িয়ে।
এখন যদি এই অবস্তায় ইসলামিক ব্যাংকিং সিষ্টেম চালু থাকতো তবে কোম্পানির লস হলে ব্যাংক, কোম্পানি ও গ্রাহকের মাঝে লসের পরিমান ভাগ করে দেওয়া হতো। আর লাভ হলে লাভের পরিমান ভাগ করে দেওয়া হতো। ফলে সবাই লস এবং লাভের সমান ভাগিদার হতো ইসলামিক ব্যাঙ্কিং সিষ্টেমে।
আর প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিষ্টেমে কোম্পানি বা ব্যাংকের কোনো লস হয়না। তারা সর্বদাই লাভোবান হয়। লস যা হয় তা প্রত্যক্ষ ভাবে ১০০% বর্তায় জনগনের ঘাড়ে।
তাই একমাত্র ইসলামিক ব্যাংকিং সিষ্টেমি পারে অর্থনৈতিক সমতা আনতে। ইসলামিক ব্যাংকিং পারে কতিপয় লোকের হাতে অর্থ পুঞ্জিভূত হওয়া আটকাতে।
আল্লাহ বলেন,
“আল্লাহ ব্যাবসা কে হালাল ও সুদ কে হারাম করেছেন”
(বাকারা ২৭৫)
“তোমাদের বন্ধু তো আল্লাহ তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ-যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং বিনম্র।” (বাকারা ৫৫)
“অবশ্য তারা যদি তওবা করে, নামায কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে, তবে তারা তোমাদের দ্বীনী ভাই।” (আত-তওবা ১১)
বর্তমানে অঘষিত পুজিবাদী সমাজ ব্যাবস্তা সম্পদ কতিপয় অসাধু ব্যাক্তিদের হাতে দেশের সম্পদ পুঞ্জিভূত করে সমাজে চরম বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
আল্লাহর দেওয়া অর্থনৈতক ব্যাবস্থা না মানার জন্যই আমাদের এই ছরম পরিনতি। আসুন দেখি প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিষ্টেম কিভাবে আমাদের কৌশলে শোষন করছে।
ধরুন আপনি আমানত হিসেবে ব্যাংকে টাকা রাখলেন A টাকা। ব্যংক নির্দিষ্ট সময় পর আপনাকে A+3% টাকা দেবে।
আবার ব্যাংক থেকে একটি কম্পানির মালিক ঋন নিলো ৫০০০A টাকা যেখানে আপনার মতো ৫০০০ লোকের টাকা রয়েছে। বিনিময় ওই কম্পানি ব্যাংক কে সুদ দিচ্ছে ৬%
তাহলে ব্যাংকের লাভ ৬-৩=৩%
আর নিশ্চই ব্যাংক ৬% সুদ দিয়ে কম্পক্ষে ১৫% লাভ করে।
কখনো কি চিন্তা করে দেখেছেন কি ভাবে কার কাছে থেকে এই লাভ করে?
হ্যা ঠিক তাই আপনার মতো ৫০০০ লোকের টাকায় ব্যাবসা করে কোম্পানি গুলো আপনার কাছে থেকেই লাভ করতেছে + ব্যাংকে যে ৬% সুদ নিচ্ছে তাও কিন্তু নিচ্ছে আপনার কাছে থেকে।
আপনি তাহলে ন্যায্য মূল্য থেকে কম পাছেন কম্পক্ষে শুধু সুদ (ব্যাঙ্ক+কোম্পানির সুদ) থেকে ৬+৩-৩=৬%
যাই হোক এখনো পর্যন্ত কোনো সমস্যা নাই কারন যারা আপনাকে টাকার ব্যাবস্তা করে দিচ্ছে তারা পারিশ্রমিক স্বরূপ টাকা নিচ্ছে। সমস্যা টা তৈরি হয় তখন যখন কোম্পানি ব্যাবসায় লস খায়।
কোম্পানির লস হলে ব্যাঙ্ক কে ঠিকি সুদ দিতে হুচ্ছে। আর ব্যাংক ও আপনাকে সুদ দিচ্ছে। কোম্পানি গুলো এই পুরো লসের টাকা আবার লাভ ও সুদ সহ জনগনের থেকেই আদায় করছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। যার ফলাফল মুদ্রা স্ফিতি, আবার সরাসরি পন্যের দাম বাড়িয়ে।
এখন যদি এই অবস্তায় ইসলামিক ব্যাংকিং সিষ্টেম চালু থাকতো তবে কোম্পানির লস হলে ব্যাংক, কোম্পানি ও গ্রাহকের মাঝে লসের পরিমান ভাগ করে দেওয়া হতো। আর লাভ হলে লাভের পরিমান ভাগ করে দেওয়া হতো। ফলে সবাই লস এবং লাভের সমান ভাগিদার হতো ইসলামিক ব্যাঙ্কিং সিষ্টেমে।
আর প্রচলিত ব্যাঙ্কিং সিষ্টেমে কোম্পানি বা ব্যাংকের কোনো লস হয়না। তারা সর্বদাই লাভোবান হয়। লস যা হয় তা প্রত্যক্ষ ভাবে ১০০% বর্তায় জনগনের ঘাড়ে।
তাই একমাত্র ইসলামিক ব্যাংকিং সিষ্টেমি পারে অর্থনৈতিক সমতা আনতে। ইসলামিক ব্যাংকিং পারে কতিপয় লোকের হাতে অর্থ পুঞ্জিভূত হওয়া আটকাতে।
আল্লাহ বলেন,
“আল্লাহ ব্যাবসা কে হালাল ও সুদ কে হারাম করেছেন”
(বাকারা ২৭৫)
“তোমাদের বন্ধু তো আল্লাহ তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ-যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং বিনম্র।” (বাকারা ৫৫)
“অবশ্য তারা যদি তওবা করে, নামায কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে, তবে তারা তোমাদের দ্বীনী ভাই।” (আত-তওবা ১১)